শিক্ষকের অভিযোগ, তাঁর কাছ থেকে মোট আট লক্ষ টাকা চাওয়া হয়েছিল এবং তাঁকে বলা হয়েছিল টাওয়ার বসানোর দরুণ প্রতিমাসে তিনি ১৫,০০০ টাকা করে পাবেন। গত ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি ১ লক্ষ ৪১ হাজার টাকা দেওয়ার পর যখন দেখলেন কোন কিছুই হচ্ছে না, তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হন।
আরও পড়ুন: রান্নার কাজ সেরে বাড়ি ফেরার পথে ভয়ানক ঘটনা! করুণ পরিণতি রংমিস্ত্রির স্ত্রীর
advertisement
অভিযোগ পাওয়ার পরেই সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কলকাতার এয়ারপোর্ট থানা এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে অবশেষে জয়ন্ত সাহাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশের চোখে ফাঁকি দিতে দফায় দফায় নিজের ঠিকানা বদলেছে সে, এমনই জানা যাচ্ছে পুলিশ সূত্রে।
আরও পড়ুন: Jalpaiguri News: জলপাইগুড়ির মালবাজারে মৌমাছির আক্রমণে হাসপাতালেই ভর্তি হতে হল ২ পড়ুয়াকে
ধৃতকে সোমবার পুরুলিয়া আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে পাঁচদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয়। অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে এই চক্রের সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা তারই সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ।
রাজ্যে প্রতিনিয়ত টাওয়ার বসানোর নাম করে প্রতারণার সংখ্যা বাড়ছে। অপরাধ দমনে মাঠে নেমেছে সাইবার ক্রাইম শাখার পুলিশ আধিকারিকেরা।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি