এ বিষয়ে ইনোভেশন হাবের পরামর্শদাতা সুশোভন মন্ডল বলেন, " পুরুলিয়া জেলার ইনোভেশন হবে স্কুলের পড়ুয়ারা বিজ্ঞানভিত্তিক নানা ধরনের প্রজেক্ট করে থাকে। বেশ কিছুদিন আগে ইনোভেশন হাবের মেম্বাররা একটি ড্রোন বানিয়েছিল যার মূল্য পড়েছিল প্রায় ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকা। সেখান থেকেই পড়ুয়ারা উৎসাহিত হয়ে স্বল্পমূল্যে ড্রোন বানানোর কাজ শুরু করে। ড্রোনের ট্রান্সমিটার, রিসিভার ইতিমধ্যেই বানানো হয়ে গেছে। আগামী এক-থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে ড্রোন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়ে যাবে ওড়ার জন্য।
advertisement
আরও পড়ুন : স্কুল আছে, পড়ুয়া আছে, কিন্তু নেই পানীয় জল!
ড্রোন তৈরির বিষয়ে এক পড়ুয়া বলেন, বিগত এক বছর ধরে বিজ্ঞান ভিত্তিক বিভিন্ন প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত সে। তারা চারজন বন্ধু মিলে স্বল্পমূল্যের ড্রোন বানানোর উদ্যোগ নেয়। ক্যামেরা বাদে সাধারণ ড্রোনের মতনই সমস্ত কাজ করতে সক্ষম এই স্বল্পমূল্যে ড্রোন। আগামী দিনে এই ড্রোনটিকে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আরও উন্নত করার চেষ্টা করা হবে, এবং ড্রোনের প্রজেক্টে তারা সফলতা পেলে পরবর্তীকালে একটি অটোমেটিক রাইটিং মেশিন তৈরির চিন্তাভাবনা করা হবে।
আরও পড়ুন : ১৮ দিন পরও বাড়ি ফেরেনি নিখোঁজ মৎস্যজীবী, ভেজা-চোখে অপেক্ষায় স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে
সপ্তম শ্রেণীর পড়ুয়াদের এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। আগামী দিনে এই ড্রোন কবে পুরুলিয়ার আকাশে ওড়ে তারই অপেক্ষায় রয়েছেন পুরুলিয়াবাসীরা।