শুক্রবার কেন স্কুলে পঠন-পাঠন হয়নি তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এলাকার মানুষ। সোমবার সকাল থেকেই তাঁরা স্কুলের গেট ঘেরাও করে দাঁড়িয়ে থাকেন। এর ফলে ক্লাস শুরুর সময় হয়ে গেলেও বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। এই ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়।
আরও পড়ুন: সীমান্ত থেকে উদ্ধার ১২ টি সোনার বিস্কুট, বাজার মূল্য ৮০ লক্ষ টাকা
advertisement
প্রতিবাদীদের অভিযোগ, ১০ মার্চ অর্থাৎ শুক্রবার শিক্ষকরা ধর্মঘটে অংশ নেওয়ায় ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষতি হয়েছে। বন্ধ ছিল পঠন পাঠন। ওইদিন ছাত্র-ছাত্রীরা মিড ডে মিল থেকেও বঞ্চিত হয়েছে। শিক্ষকরা এটা কেন করলেন তার জবাব চান। যতক্ষণ উত্তর না দেওয়া হবে ততক্ষণ কোনও শিক্ষককে স্কুলের ভেতরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না বলে তাঁরা জানান।
যদিও অভিভাবকদের দাবি উড়িয়ে দিয়ে ওই স্কুলের শিক্ষক অনুপ কুমার বেরা জানান, পরিকল্পনা করেই তাদের স্কুলে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন নন্দকুমারের বিডিও। তার হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। স্কুলে ঢুকে ক্লাস নেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
সৈকত শী