এদিন দুপুরে প্রথমে কাঁথির কিশোর নগর সচিন্দ্র শিক্ষা সদনের প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রীরা কাঁথির প্রভাত কুমার কলেজ ময়দান থেকে মিছিল করে বিদ্যালয়ের গেট এবং পরে সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড গিয়ে শেষ হয় তাদের প্রতিবাদ।পরে কাঁথির চন্দ্রামনি ব্রাহ্মবালিকা বিদ্যালয়ের প্রাক্তনীরা ভিড় জমান শহরের বন্দেমাতরম ক্লাব প্রাঙ্গনে। যোগ দেয় কাঁথি হিন্দু বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা।
আরও পড়ুনঃ জেলাবাসীর জন্য সুখবর! এবার বদলে যাবে চিকিৎসা পরিষেবার মান!
advertisement
ক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে কাঁথি শহরের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে বেড়ায় প্রখর রোদ উপেক্ষা করে বিদ্যালয়র প্রাক্তনীরা এবং বেশ কিছু বর্তমান ছাত্র ছাত্রীরাও। প্রাক্তনীদের হাতে ছিল বিভিন্ন রকমের লেখা প্রতিবাদের প্ল্যাকার্ড। সব প্রাক্তনীদের কথায় কারোর বিদ্যালয় ড্রেসের রং, লাল সাদা,কারোর রং সাদা সবুজ আবার কারোর বা সাদা ব্লু, কেউ কিন্তু সরকারি এই নির্দেশ মেনে নীল ও সাদা করতে চায় না। সবারইকথা তাদের কাছে বিদ্যালয় শুরু থেকে চালু হওয়া স্কুলের পোশাক খুবই প্রিয় এবং ব্যাজের লোগো তারা অপরিবর্তিতই রাখতে চায়।
আরও পড়ুনঃ নন্দীগ্রামে চোর পুলিশের খেলা! আবারও চুরি হল একাধিক দোকানে
তাই এমন প্রতিবাদে সরব হয়েছে প্রাক্তনীরা। ক্যমেরার সামনে না আসা এদিন বিদ্যালয়ের এক প্রাক্তনী বলেন, \"আমার বয়স ৫০ ঊর্ধ্ব তবুও ছোটদের সঙ্গে পা মিলিয়ে আজ বেরোলাম কারণ ঐতিহ্য রয়েছে এবং একজন প্রাক্তনী হিসেবে নিজের অধিকারও বলা চলে।\" অনেকের দাবি, বিভিন্ন স্কুলের নিজেদের বিশেষ ড্রেস কোড রয়েছে যা দেখে ওই স্কুলের পড়ুয়াদের চিনতে পারা যায়।সেক্ষেত্রে নতুন পোষাক চালু হলে স্কুলের নিজস্বতা হারিয়ে যাবে।
Saikat Shee