ভৌগলিকগত কারণে এই রাতুলিয়া দুই মেদিনীপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা। একদিকে পশ্চিম মেদিনীপুর, অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুর। ফলে এই হাট থেকে দুই জেলার সীমান্তবর্তী গ্রামের মানুষরা উপকৃত হবে ধারণা স্থানীয় ব্যবসায়ীদের।
আরও পড়ুন: ২০ বছরেও মেটেনি পানীয় জলের সমস্যা! বাধ্য হয়ে ভোট বয়কটের চিন্তাভাবনা গ্রামবাসীদের
১৪ জানুয়ারি এই হাটের সূচনা হয়। সপ্তাহে দু'দিন করে রাতুলেশ্বরী মন্দিরের সামনে বসবে হাট। প্রতি সপ্তাহের বুধবার ও শনিবার হাট বসবে। পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরার তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও পূর্ব মেদিনীপুরের দুটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মানুষ এইরাতুলেশ্বরী হাটে ভিড় করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এলাকাটি পাঁশকুড়ার মধ্যে হলেও ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে এখান থেকে পাঁশকুড়া বাজার অনেকটাই দূর। আবার উল্টোদিকে ডেবরা বাজারও বেশ কিছুটাই দূরে অবস্থিত। ফলে দৈনন্দিন বাজার করতে সমস্যায় পড়তে হয় স্থানীয়দের। এছাড়াও এলাকার ক্ষুদ্র সবজি চাষিরা সমস্যায় পড়েন ক্ষেতের আনাজ নিয়ে। বাজার দূরে থাকায় অনেক সময় ফসল বিক্রি করা সম্ভব হয়ে উঠত না। এই সব অসুবিধার কথা মাথায় রেখেই মন্দির কমিটি মন্দিরের সামনের জায়গায় নতুন হাট বসাল।
advertisement
সৈকত শী