মেলার উদ্বোধন করে মন্ত্রী অখিল গিরি বলেন, "পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জীবন ধারার পাশাপাশি বাংলার সাংস্কৃতিকেও বজায় রাখতে হবে। আমাদের মধ্যে সম্প্রতি ও ঐক্যকে ধরে রাখতে হবে। গ্রামাঞ্চলে মেলার মাধ্যমে বহু কর্মসংস্থান হয়। অবিভক্ত মেদিনীপুর একটা ঐতিহাসিক জেলা। এই জেলা স্বাধীনতা আন্দোলনের বহু সাক্ষী। নেতাজীর জন্মজয়ন্তীতে মংলামাড়ো মেলা শুরু হওয়া খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়।" এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা পটাশপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক, হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান জ্যোতির্ময় কর, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান, জেলার প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শেখ মামুদ হোসেন, পটাশপুর-১ ব্লকের বিডিও পারিজাত রায় সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: মোদীর বারাণসী থেকে নবাবের মুর্শিদাবাদে গঙ্গাবিলাস! বিশাল জাহাজ দেখতে স্থানীয়দের ভিড়
আয়োজক সংস্থার চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল আহাদ আলি বলেন, "২৩ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মংলামাড়ো মেলা চলবে। প্রায় শতাধিক স্টল রয়েছে এই মেলায়। জাতি-ধর্ম-বর্ণ -নির্বিশেষে সকলকে মেলায় আসার আহ্বান জানাই। এই মেলার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল দুঃস্থ পরিবারের মেয়েদের জন্য এখানে গণবিবাহ আয়োজন করা হয়।"
সৈকত শী