রাই জনজাতির মানুষেরা এই বাঁশিকে বলে থাকেন ফুং। ৫-৬ ইঞ্চি এই বাঁশিটি। হালকা নয় বাঁশিটির ওজনও কম নয়। বাঁশি বাদক অভি রাই নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে জানা যায়, এই বাঁশির সঙ্গে এক গল্প রয়েছে।
পূর্বে রাই জনজাতির মানুষের প্রধান জীবিকা ছিল পশুপালন। গবাদি পশুদের নিয়ে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতেন তারা। তখন এই বাঁশি কাজে লাগত তাঁদের। এই বাঁশি বাজিয়ে গবাদি পশুদের একত্রিত করতেন তারা। অভি রাই জানান, “দিন পাল্টেছে, আমাদের জীবিকা বদলেছে। পশুপালন এখন পেশা রয়েছে ১০% মানুষের।তারা আর দূরে দূরে যান না যার ফলে ব্যবহার হয় না এই বাঁশি। কিন্তু আমরা বিভিন্ন এলাকায় খুঁজে এই বাঁশি সংরক্ষণ করছি।”
advertisement
আরও পড়ুন: জয়ন্তি ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও হয় নি! এবার আপনার হাতে দুর্দান্ত সুযোগ, হাতছাড়া করবেন না
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
রাই জনজাতির এই বাঁশি এবং অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র সংরক্ষণ করে আসছে ডুয়ার্স রাই জনজাতির মঞ্চ। নতুন প্রজন্মের সঙ্গে পরিচিতি হোক এই সংস্কৃতির জিনিসগুলির, চাইছেন তারা সকলেই।
Annanya Dey





