সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ইকো সেনসিটিভ জোনের মধ্যে মাইনিং, পাথর ভাঙার কাজ, নতুন শিল্প স্থাপন, জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এবং কাঠের মিলের সম্প্রসারণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি, দূষিত জল নদীতে ফেলা কিংবা বাণিজ্যিকভাবে জ্বালানি কাঠ ব্যবহারের ওপরও কড়া বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে লাটাগুড়ি, ধূপঝোড়া, রামশাই, নাগরাকাটা এবং মেটেলির মত এলাকার পর্যটন ব্যবসার চেহারাও বদলে যেতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাবা ও ছেলের সঙ্গে প্রেম, চুমু! বলিউডের এই পাঁচ নায়িকার কাণ্ড জানলে অবাক হবেন
নতুন স্থায়ী রিসোর্ট বা হোটেল গড়ার অনুমতি দেওয়া হবে না, তবে অস্থায়ী ইকো ট্যুরিজম প্রকল্প নির্দিষ্ট অনুমতি সাপেক্ষে চালু করা যেতে পারে। এছাড়া, ইকো সেনসিটিভ জোনের মধ্যে গাছ কাটার ক্ষেত্রে বনদফতরের অনুমতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তা পাওয়া রিলস বা ভিডিও শুটের জন্য ড্রোন ওড়ানোও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।সূত্র মারফত জানা গেছে, জেলা স্তরের কমিটি দ্রুত বৈঠকে বসবে এবং নতুন মাস্টার প্ল্যান তৈরি করবে। স্থানীয় বাসিন্দারা ও পর্যটন ব্যবসায়ীরা এ সিদ্ধান্তের ফলে কীভাবে প্রভাবিত হবেন, সে বিষয়েও রাজ্য বনদফতর আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। পরিবেশ সুরক্ষার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও, স্থানীয় পর্যটন ও ব্যবসায়িক মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
সুরজিৎ দে