তবে এবার অন্য চিত্র দেখা গেল, সন্দেশখালির ন্যাজাটে বেতনি নদীর চরে দেখা মিলল একটি পূর্ণবয়স্ক কুমিরের মৃতদেহ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সন্দেশখালীর বেতনী নদীর একপাড়ে ন্যাজাট বাজার অপরদিকে কালিনগর বাজার। কালিনগর বাজার সংলগ্ন পার্কের পাশে বেতনী নদীর চরে জোয়ারের জলে ভেসে উঠল একটি পূর্ণবয়স্ক মৃত কুমির।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
কুমিরটিকে দেখা মাত্রই এলাকার মানুষ ভিড় করেন। তবে সন্দেশখালীর ন্যাজাট কালিনগর এলাকায় বারে বারে কুমিরের দেখা মিলছিল, কিন্তু এদিন হঠাৎই জোয়ারের জলে বেতিনি নদীর তীরে এই মৃত কুমিরটি দেখা যাওয়ায়, কুমিরটির মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যে রহস্যের দানা বেঁধেছে। কুমিরটির মৃত্যু হলকিভাবে তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। তাহলে কি শারীরিক অসুস্থতায় খাবারের সন্ধান কিংবা নদী নোনা জলে দূষনে কি মৃত্যু হয়েছে এই কুমিরের!
এ বিষয়ে সুন্দরবন বিষয়ক গবেষক অনিমেষ মন্ডল জানান, “সুন্দরবন এলাকায় কুমিরের সংখ্যাবৃদ্ধি হয়েছে এটি যেমন ভাল দিক ঠিক একইভাবে, এই কমিটি কীভাবে মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে পর্যালোচনা উচিত।
কলকাতা পৌরসভার নোংরা জলের বিষক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।” ইতিমধ্যে কুমিরের মৃত্যু নিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে নদী পাড়ের বাসিন্দাদের মনে।
জুলফিকার মোল্যা