এই গ্রামের এক কমলা লেবু বাগানের মালিক বলেন, “প্রত্যেক বছরের মতো এ বছরও কমলালেবু দেখতে ভিড় একদম উপচে পড়েছে। চারিদিকে সারি সারি কমলা ফলেছে আমাদের বাগানে। আর এই কমলালেবু দেখে সেলফি তুলতে ব্যস্ত পর্যটকরা।”
আরও পড়ুন Cheap Chop: সস্তার মোচার চপে কামড় দিয়েই মন ভরছে সকলের, দামও জাস্ট ৫টাকা!
advertisement
এখন কমলালেবুর বাগানে প্রবেশ করতে নেওয়া হচ্ছে ৫০ টাকা। তাতে কী। সিটং-এ এসে কমলালবুর বাগানে ঢুকতে কেউ বাদ রাখছে না। সিটং-এর আসল বৈশিষ্ট্য হল দার্জিলিংয়ের বিখ্যাত কমলালেবুর সিংহভাগই উৎপন্ন হয় এই সিটং গ্রামে। যেদিকেই চোখ যাবে দেখবেন গাছে ঝুলছে পাকা কমলালেবু।
গাছে কমলালেবু ঝুলছে দেখতে হলে আপনাকে এখানে আসতে হবে ডিসেম্বর- জানুয়ারি। এই সময় বেশ ভাল শীত উপভোগ করতে পারবেন। দেখবেন পাহাড়ি রাস্তার ঢাল বেয়ে মেঘ-কুয়াশার খেলা। আর তা যেন কমলালেবুর গ্রামকে আরও রহস্যময় করে তোলে। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অপরূপ। চারদিকে একাধিক পাহাড়ের বরফে মাখা চূড়া চোখে পড়ে।
আরও পড়ুন Tasty Chicken Dish: কোন পাতায় পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে চিকেনের স্বাদ অসাধারণ? জানেন কী খাবার এটি?
এনজেপি থেকে সিটং এর দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। আড়াই ঘণ্টা মতো সময় লাগে। রিজার্ভ করে আসলে ভাড়া পড়বে ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। সিটং-এ রয়েছে একাধিক হোমস্টে। তবে শীতের সময় অনেক পর্যটকই এখানে আসেন কমলালেবু দেখতে। তাই থাকার জায়গার অভাব পড়তেই পারে। আগে থেকে সেক্ষেত্রে বুক করে আসাই ভাল।
অনির্বাণ রায়