প্রায় ৪০ বছর আগে সূর্য নারায়ণ অধিকারীর উদ্যোগে এই মেলা সূচনা হয়েছিল। যে মাঠে রাস পুজো এবং মেলা হয় সেটি তারই দান করা জমি। অধিকারী বংশের সমস্ত লোকেরা এবং একতিয়াশাল এলাকার বাসিন্দারা মিলে এই রাস মেলায় একসঙ্গে আয়োজন করে থাকেন। এমনকি অনেকে বাইরে চলে গেলেও রাস মেলার সময় কিন্তু ঠিক এই জায়গায় চলে আসেন। দূর দূরান্ত থেকে মেলার লোক যেমন আসে তেমনি দূর-দূরান্ত থেকে মানুষও এই মেলায় এসে উপস্থিত হন। তবে এই দিনকে দিন এই মেলার আরও বেশিদিন করার জন্য বলা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জুলাই থেকে বন্ধ, পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথে ছুটবে কি আর টয় ট্রেন? বড় খবর
মেলা কমিটির সদস্য সত্যজিৎ অধিকারি জানান, ‘আমাদের দাদু সূর্য নারায়ণ অধিকারি এই জায়গা দান করে দেন তার পর উনার উদ্যেগে রাস পূর্ণিমা উপলক্ষে পুজো ও মেলার ব্যবস্থা করা হয়। তখন থেকে এখনও পর্যন্ত চলছে এই মেলা। আগামীতে এই মেলার দিন আরও বেশিদিন ধীরে যেন হয় সেই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’ প্রচুর সংখ্যক মানুষ দূরদূরান্ত থেকে আসে, জাঁকজমকভাবে হয়ে আসছে এই মেলা। মেলা ঘুরতে এসে আরতী রায় বলেন, ‘আমার বাড়ি এখানেই, তবে বিয়ের পরে আমি ময়নাগুড়িতে চলে যাই। তবে রাস মেলার সময় বাড়ির পাশেই মেলা দেখতে চলে এসেছি।’
অনির্বাণ রায়





