প্রসঙ্গত, গীতা দেবী ঘাটে এই ছট পুজো বিগত ৪০ বছর ধরে করে আসছেন ভক্তবৃন্দরা। ছট পুজো মানেই সূর্যদেবের আরাধনা। তাই ভক্তদের কথা ভেবেই এখানে এই ঘাটে মহানন্দা নদীর পাশে এই সূর্যদেবের মন্দিরের স্থাপনা করা হয়। ২০১৯ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রিমোট এর মাধ্যমে এই মন্দিরের দ্বারদঘাটন করেন। তারপর থেকে বছরের ৩৬৫ দিন রোজ সকাল-সন্ধ্যা দুবেলা সূর্যদেবের পুজো হয়ে আসছে এই মন্দিরে। সামনেই যেহেতু ছট পুজো , তাই এখন মন্দির তথা ঘাট সাজানোর কাজে চলছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ছট পুজোর আগে এই বিশেষ ডিজাইনের ঠেকুয়ার ছাঁচ কিনতে উপচে পড়ছে ভিড়! কোথায় মিলছে জানুন
মন্দির কমিটির সম্পাদক ড: রমেশ শাহ বলেন, ” আমরা দীর্ঘদিন ধরেই এই ঘাটে একটি সূর্য মন্দির স্থাপনার কথা ভেবেছিলাম। তারপর এস জে ডি এ তথা তৎকালীন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী গৌতম দেবের হাত ধরে আমাদের এই মন্দির হয়। মন্দিরে যে সূর্যদেবের মূর্তিটি রয়েছে সেটি রাজস্থান থেকে আনা হয়েছে। ওজন প্রায় তিন কুইন্টাল।”
আরও পড়ুন: সমতল থেকেই দৃশ্যমান ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্ঘা! গমগম করছে পাহাড়
তিনি আরও জানান, “এই মন্দির স্থাপনার পর থেকেই আমাদের মন্দিরে প্রচুর দর্শনার্থীদের সমাগম হয়। আশপাশ থেকে তো বটেই, দূর দূর থেকেও এই সূর্য মন্দির দেখতে আসেন লোক।”
অনির্বাণ রায়