কোচবিহার ডিভিশনের বন-অধিকর্তা অসিতাভ চ্যাটার্জী জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই চিড়িয়াখানা জেলা কোচবিহারের এক অন্যতম আকর্ষণ। বছরের বিভিন্ন সময়ের বহু পর্যটকদের আনাগোনা চোখে পড়ে এই চিড়িয়াখানার মধ্যে। ধীরে ধীরে জীববৈচিত্রের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে এই চিড়িয়াখানায়। ফলে পর্যটকদের আকর্ষণও বেড়েছে এই চিড়িয়াখানার প্রতি। তবে শীতের মরসুমে এই চিড়িয়াখানায় প্রচুর পরিমাণে পরিযায়ী পাখিদের আগমন ঘটে। যা সত্যিই দেখতে অনেকটা এই আকর্ষণীয় হয়ে উঠে পাখি প্রেমীদের কাছে। পর্যটকেরাও মনমুগ্ধ হয়ে এই দৃশ্য উপভোগ করে থাকেন চিড়িয়াখানার জলাভূমির পাশে দাঁড়িয়ে।”
advertisement
আরও পড়ুন: খাটা খাটনি নেই, খরচও কম! এই একটি চাষ করা মানে ক্ষেতে টাকার এটিএম বসানো
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আরও জানান, “এই চিড়িয়াখানা স্থলভূমি ও জলাভূমি মিলিয়ে বেশ অনেকটা জায়গা জুড়ে রয়েছে। জলাভূমি থাকার কারণে এই চিড়িয়াখানার মধ্যে শীতের মরশুমে একাধিক প্রজাতির পরিযায়ী পাখির আগমন ঘটে।” জেলার এক পাখি প্রেমী সুবর্ণা নন্দী জানান, “এই চিড়িয়াখানার সৌন্দর্য বহু পর্যটকের আকর্ষণের কারণ। শীতের মরসুমে এই চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন প্রজাতির টিয়া পাখি, হাঁস ও বাজপাখির বেশকিছু প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়। এই পাখিদের আনাগোনা পাখি প্রেমীদের কাছে অনেকটাই আকর্ষণের কারণ। তাইতো শীতের মরসুমে বহু পাখি প্রেমীরা দূর-দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসেন এই মিনি চিড়িয়াখানায়।”
আরও পড়ুন: ৭ দিন নিয়ম করে এভাবেই খান আদা-হলুদ! শুষে নেবে খারাপ কোলেস্টেরল, ব্যথা-যন্ত্রণায় মুক্তি
ইতিমধ্যেই এই চিড়িয়াখানার জলাভূমিতে বেশ কিছু পরিযায়ী হাঁসের প্রজাতি এসে উপস্থিত হয়েছে। শীতের মাত্রা বাড়ার আগেই আরও বেশ কিছু প্রজাতির পাখি এখানে এসে উপস্থিত হবে। তখন এই এলাকায় পর্যটকদের আনাগোনা আরও অনেকটাই বেড়ে উঠবে। যদিও বর্তমান সময়েও বহু পর্যটক ঘুরতে আসছেন জেলা কোচবিহারের এই রসিকবিল মিনি চিড়িয়াখানায়।
Sarthak Pandit





