আরও পড়ুন: আলিপুরদুয়ারে ক্যারাটেতে এল সোনা!,খুশির হাওয়া ক্রীড়ামহলে
অবিলম্বে পরিষ্কার আবহাওয়া না হলে ধানের ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন ধান চাষিরা। ঋণ নিয়ে জমিতে ধান চাষ করেছিলেন চাষিরা। ধান নষ্ট হওয়ায় ফসলের দাম না পেলে কি করে ঋণ শোধ করবেন তা কিছুই বুঝে উঠতে পারছেন না ধান চাষিরা। বর্তমানে ধান কাটার জন্য শুষ্ক আবহাওয়ার অপেক্ষায় জেলার কৃষকেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: বাগানের নালায় ওটা কে পড়ে আছে? সামনে এগিয়ে গেল কয়েকজন! দেখা গেল…মালবাজারের বস্তি তোলপাড়
এ বিষয়ে জেলা অপর কৃষি আধিকারিক বিদ্যুৎ কুমার বর্মন বলেন, “গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে মালদহ জেলা জুড়ে। এই বৃষ্টির ফলে জেলার বামনগোলা, হবিবপুর, চাঁচল, পুরাতন মালদহ ব্লক এলাকায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চাষ জমি। জেলায় প্রায় ৫৭ হাজার হেক্টর জমিতে হয় ধান চাষ। ধানে পোকা না লাগায় জেলায় ব্যাপক ধান চাষ হয়েছে। এবছর জেলায় ৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৮৭ মেট্রিক টন ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে ব্লক প্রশাসনকে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের পাশে আমরা রয়েছি” এমনটাই জানান জেলা এক কৃষি আধিকারিক।
জেলা জুড়ে টানা এক সপ্তাহের বৃষ্টিতে ইতিমধ্যেই জল জমেছে অধিকাংশ চাষ জমিতে। নুইয়ে পড়েছে ধান গাছ। এর মধ্যেও যারা ধান কেটেছেন তারা জমি থেকে ধান তুলতে পারছেন না। অনেকে আবার ধান কাটার জন্য শ্রমিক লাগিয়েও বৃষ্টির জন্য সমস্যায় পড়েছেন। সব মিলিয়ে ব্যাপক আর্থিক সংকটের মুখে মালদহের ধান চাষিরা।





