শিল্পী কিরণ বিশ্বকর্মার কথায়, “একটি মূর্তি তৈরিতে সময় লাগে দু থেকে আড়াই দিন, আবার কোনও কোনও মূর্তিতে তার থেকেও বেশি সময় লাগে। এরপর আমাদের ঘুরে ঘুরে তা বিক্রিও করতে হয়। ফলে এই ব্যবসা লাভজনক হলেও, হাতেগোনা কয়েকজনই বর্তমানে এই কাজের সাথে যুক্ত।”
আরও পড়ুন: ভারত, ভুটান, নেপাল মিলন! অশান্ত বাংলাদেশ পরিস্থিতির মাঝে কি ঘটছে আলিপুরদুয়ারে!
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে সরকারি সাহায্য মিললে আরও প্রসার ঘটবে এই ব্যবসার, আরও মানুষের সামনে তাদের এই নিখুঁত কাজ তুলে ধরা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন শিল্পীরা। এই কাঠের তৈরি মূর্তি বরাবরই নজর কাড়ে পর্যটকদের। ফলে চাহিদাও অনেকটাই বেশি। একটি মূর্তি তৈরিতে ৮০০ টাকা ব্যয় হলে, আয় হয় ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। তবে সরকারি সাহায্য মিললে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যের সহজেই এই কাঠের তৈরি মূর্তি তৈরি করতে পারবেন শিল্পীরা। পাশাপাশি, অনেক মানুষকেই এই কাজে নিয়ে আসা যাবে, তারা কর্মসংস্থানও পাবেন বলে দাবি শিল্পীর।
Annanya Dey





