সকাল থেকে জল পরিস্কার করতে হাত লাগিয়েছেন এলাকাবাসীরা। এত জল এলাকায় প্রবেশ করছে কীভাবে? প্রশ্ন তাদের। যদিও হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকাটি বন্যাপ্রবন এলাকা নামেই পরিচিত। নব্বই দশকের এক বন্যাতে ভেসে গিয়েছিল সমগ্র হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকা। এই এলাকার সামনেই রয়েছে বাসরা নদী।
আরও পড়ুন: ভাত রান্নার আগে করুন এই ছোট্ট কাজ! হাতের মুঠোয় ব্লাড সুগার, একলাফে বেড়ে যাবে পুষ্টিগুণ
advertisement
তবে এদিন সকালে ৩ ঘন্টা বৃষ্টি হলেও বন্যা পরিস্থিতির মত বৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা। হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকার সুভাষপল্লী, দক্ষিণ লতা বাড়ি এলাকায় প্রতিটি বাড়িতে প্রবেশ করেছে জল। এলাকার প্রতিটি ঘরে গেলে দেখা গিয়েছে হাঁটু সমান জল। এই জলবদ্ধতার কারণে সকাল থেকে স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হয়েছে সকলের।
আরও পড়ুন: ‘মাস্টার প্ল্যান ফেলে রাখা যাবে না’, কড়া হুঁশিয়ারি মমতার! আবাস যোজনা নিয়ে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?
এলাকায় জল জমার খবর শুনে চলে আসে কালচিনি থানার পুলিশ। জলবদ্ধতা নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দেন পুলিশের কাছে এলাকাবাসীরা। তাদের কথায় এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা সঠিক নেই। নালা পরিষ্কার হয় না দেখেই জল প্রতিটি বাড়িতে ঢুকে পড়ছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন কালচিনি থানার পুলিশকর্মীরা।
Annanya Dey