আলুর চপ, ঘুগনি, পেঁয়াজি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের তেলেভাজা বিক্রি করে প্রায় দিনই ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা রোজগার হয় পূর্ণিমা দেবীর। অর্থাৎ মাসে ২৫ হাজার টাকা রোজগার করে থাকেন তিনি। এই তেলেভাজা, ঘুগনি বিক্রি করে বাড়িতে ছেলেমেয়ের পড়াশোনা এবং সংসারের সমস্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করে বিভিন্ন ধরনের চপ। তাঁর দোকানের এক টাকার পেঁয়াজি, পাঁচ টাকার আলুর চপ এবং পাঁচ টাকার ঘুগনি বেশ জনপ্রিয়।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রবল বৃষ্টিতে তিস্তার অতলে লাল টং বস্তির বাসিন্দারা! অস্তিত্বের সংকটে গ্রাম
আরও পড়ুন: অঙ্ক ও বিজ্ঞানে ভীতি কাটাতে স্কুলের বিরাট আয়োজন, খুশি অভিভাবকরাও
সকালবেলা পুরি আবার কখনও পরোটাও বিক্রি করেন পূর্ণিমা দেবী। সকাল দশটা থেকেই শুরু হয়ে যায় তাঁর চপ ঘুগনি এবং পরোটা বিক্রি। সকাল হলেই বাড়ির সমস্ত কাজ সামলে তারপরে বেরিয়ে পড়েন ভ্যানরিক্সা নিয়ে চপ ঘুগনি বিক্রি করতে। র্তমানে এই পেশাই যেন নেশায় পরিণত হয়েছে তাঁর। বেশি পড়াশোনা করেননি তাই চাকরির আশাও করেন না ।তবে চাকরি না করেও বর্তমানে এই চপ-ঘুগনি বিক্রি করেই আসে হাজার হাজার টাকা।
পিয়া গুপ্তা