জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা যায়, ‘নিক্ষয় মিত্র’ হিসেবে নাম নথিভুক্ত করতে জেলার যেকোন নাগরিক আগ্রহ প্রকাশ করতে পারেন। এক একজন ভলেন্টিয়ার এক বা একাধিক রোগীর দায়িত্ব নিতে পারেন এবং মাসিক ভিত্তিতে নির্ধারিত ফুড বাস্কেট সরবরাহের মাধ্যমে তাদের পাশে দাঁড়াতে পারেন। এই কাজ সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবামূলক হলেও এর সামাজিক গুরুত্ব যথেষ্ট।
advertisement
আরও পড়ুন: ১৮ লাখ টাকা বরাদ্দ! বালুরঘাটের খাড়িরা পেতে চলেছে নতুন প্রাণ
জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস জানান, “যক্ষ্মা রোগের অন্যতম কারণ অপুষ্টি। তাদের পুষ্টিকর খাবার দিতে নিক্ষয় মিত্র প্রকল্প রয়েছে। এই মুহূর্তে ২৫০ জন এই সুবিধা পাচ্ছেন। খুব শীঘ্রই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাকিদের চিহ্নিত করে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। যক্ষ্মা মুক্ত বাংলা গড়তে বিনামূল্যে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এটি একটি শুধুমাত্র আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা সহায়তা নয়, এটি এক ধরনের সামাজিক আন্দোলন হিসেবেও কাজ করবে বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। যেখানে সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে রোগ প্রতিরোধ এবং সমাজসেবায় যুক্ত হচ্ছেন।
সুস্মিতা গোস্বামী





