এই বছর এই উৎসবের প্রথম বর্ষ। প্রত্যেক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে স্মারক এবং উত্তরীয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই উদ্যোগ এই জনগোষ্ঠীর মানুষদের শিল্পচর্চায় আরও আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে। একে অপরের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের মাধ্যম হল ভাষা সকলের ভাষা। স্বমহিমায় বেঁচে থাকুক চান ভাষা প্রেমীরা। আলিপুরদুয়ার জেলায় ভাষা এবং জনজাতির বৈচিত্র্য প্রচুর। জেলার এই সংস্কৃতিকে গবেষক এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাও এই বৈচিত্র্যময় ভাষা ও লোক উৎসবের অন্যতম উদ্দেশ্য। যাতে স্থানীয় লোকসংস্কৃতির আরও চর্চা হয় ও সেগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। জেলাশাসক আর বিমলা জানান, “আলিপুরদুয়ার জেলার পর্যটন মানে বোঝা যায় ভুটান পাহাড় ও জঙ্গল। তবে লোকসংস্কৃতি ও বই নিয়েও পর্যটন সম্ভব তা একমাত্র বই গ্রামে এলেই বোঝা যায়। আলিপুরদুয়ার পর্যটন চিত্রে বইগ্রাম স্থান পাক, তার জন্য জেলা প্রশাসন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: শিবরাত্রির আগে অপরূপ এই দৃশ্য…! জটেশ্বর শিব মন্দির সেজে উঠছে কী ভাবে জানেন?
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জানা গিয়েছে, এই উৎসবের মধ্য দিয়েই বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর পাঁচটি বই ও পত্রিকা প্রকাশিত হবে। এখানে দেখা যাচ্ছে চার জেলার ২৫ টি লিটল ম্যাগাজিন, চার জনজাতির মুখোশ, সাত ভাষার লিপি ও আট জনগোষ্ঠীর খাবার। পর্যটকরা তথ্যসমৃদ্ধ হবেন বলে জানা গিয়েছে জেলা প্রশাসন সূত্রে।
Annanya Dey





