গতানুগতিক সবজি ছেড়ে 'এই' চাষ করে দ্বিগুন লাভ! আচমকাই বেড়েছে বাজারদর, চাষের পদ্ধতি জানুন এক নজরে

Last Updated:
Wild Taro Benefits: বুনো কচু শুধু সবজি নয়, এতে রয়েছে বহু ঔষধি গুণ। রক্তপাত বন্ধ করা, দুর্বলতা, পাইলস ও লিভারের সমস্যা নিরাময়ে ব্যবহৃত হয় এর পাতা ও কাণ্ড। গ্রামবাংলায় এখনও রান্নায় ব্যবহৃত হয় এই বুনো কচু।
1/5
বন জঙ্গল, রাস্তাঘাট, বাড়ির আশেপাশে জলাভূমিতে জন্মানো এই বুনো কচু অবহেলা করেন অনেকে। যদিও এই বুনো কচু বিভিন্ন সবজির সঙ্গে তরকারি তৈরিতে দেখা দেয় বাঙালির রান্নাঘরে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
বন জঙ্গল, রাস্তাঘাট, বাড়ির আশেপাশে জলাভূমিতে জন্মানো এই বুনো কচু অবহেলা করেন অনেকে। যদিও এই বুনো কচু বিভিন্ন সবজির সঙ্গে তরকারি তৈরিতে দেখা দেয় বাঙালির রান্নাঘরে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/5
একাধিক প্রজাতির হয়ে থাকে কচু। অধিকাংশটাই মানুষের খাবার যোগ্য থাকে। চাষযোগ্য যেমন মুখীকচু, পানিকচু, দুধকচু, ওলকচু ইত্যাদি প্রজাতির কচু বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে চড়া দামে। যদিও এই বুনো কচুর প্রজাতির মধ্যেই রয়েছে অনেকটি খাবার যোগ্য। এই প্রজাতিটি বন জঙ্গল রাস্তা ঘাটের জলাভূমিতে জন্মানোয় অবহেলা করেন অনেকেই।
একাধিক প্রজাতির হয়ে থাকে কচু। অধিকাংশটাই মানুষের খাবার যোগ্য থাকে। চাষযোগ্য যেমন মুখীকচু, পানিকচু, দুধকচু, ওলকচু ইত্যাদি প্রজাতির কচু বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে চড়া দামে। যদিও এই বুনো কচুর প্রজাতির মধ্যেই রয়েছে অনেকটি খাবার যোগ্য। এই প্রজাতিটি বন জঙ্গল রাস্তা ঘাটের জলাভূমিতে জন্মানোয় অবহেলা করেন অনেকেই।
advertisement
3/5
মালদা জেলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের প্রধান দূশয়ান্ত কুমার রাঘব জানান,
মালদা জেলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের প্রধান দূশয়ান্ত কুমার রাঘব জানান, "এই বুনো কচুর বিজ্ঞানসম্মত নাম হচ্ছে কোলোকাডিয়া এসকুলেন্টা। এতে উচ্চ ক্যালসিয়াম অক্সালেট রয়েছে এবং এটি মানুষের খাবার যোগ্য।"
advertisement
4/5
সাধারণত এই ফসল বা উদ্ভিদটি বন জঙ্গল বাড়ির আশেপাশে জলাভূমিতে জন্মায়। পাতার কাণ্ডের রস স্টিপটিক প্রকৃতির এবং কাটা ক্ষতস্থানে লাগালে রক্তপাত বন্ধ হয়। তবে এটির চাষ করলে খুব কম পরিমাণে ফলন হয়। তাই এর চাষাবাদ খুব লাভজনক নয় বলে জানান কৃষি বিশেষজ্ঞরা। যদিও বাজারে বিক্রি করলে ভাল দাম পাওয়া যায়।
সাধারণত এই ফসল বা উদ্ভিদটি বন জঙ্গল বাড়ির আশেপাশে জলাভূমিতে জন্মায়। পাতার কাণ্ডের রস স্টিপটিক প্রকৃতির এবং কাটা ক্ষতস্থানে লাগালে রক্তপাত বন্ধ হয়। তবে এটির চাষ করলে খুব কম পরিমাণে ফলন হয়। তাই এর চাষাবাদ খুব লাভজনক নয় বলে জানান কৃষি বিশেষজ্ঞরা। যদিও বাজারে বিক্রি করলে ভাল দাম পাওয়া যায়।
advertisement
5/5
শুধু তাই নয় শারীরিক দুর্বলতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, টাক, স্টোমাটাইটিস, পাইলস, লিভারের রোগ ইত্যাদির জন্য এর কোমল পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে গ্রামবাংলায় প্রচুর পরিমাণে কচুর মূল এবং কোমল পাতা সবজি হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
শুধু তাই নয় শারীরিক দুর্বলতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, টাক, স্টোমাটাইটিস, পাইলস, লিভারের রোগ ইত্যাদির জন্য এর কোমল পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে গ্রামবাংলায় প্রচুর পরিমাণে কচুর মূল এবং কোমল পাতা সবজি হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
advertisement
advertisement