এভাবেই কিছুদিন বৃষ্টি চললে উন্নতমানের চা পাতা গজাবে। পাশাপাশি চা গাছে কীটপতঙ্গের উপদ্রবও কমবে এবং ‘দ্বিতীয় ফ্লাশের’ চায়ের উৎপাদন লাভজনক হবে বলে আশা করছেন চা উৎপাদনকারীরা। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে উত্তরের চা বাগানগুলোতে পাতা তোলা শুরু হলেও পর্যাপ্ত বৃষ্টি হয়নি বলে দাবি একাধিক বাগান কর্তৃপক্ষের। যার কারণে চা গাছের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে জল সেচের মাধ্যমে দিতে হয়েছে জল। যার কারণে ব্যয়ও অনেকটা বেড়েছে বলে দাবি বাগান কর্তৃপক্ষের। তবে, বর্তমানে চা বাগানে দ্বিতীয় ফ্লাশের সময় বৃষ্টি হয়ে চলায় আশার আলো দেখছেন চা বাগানের সঙ্গে জড়িত মানুষেরা।
advertisement
তারা জানান, গত বছর তীব্র দাবদাহ এবং অনাবৃষ্টির কারণে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে চায়ের উৎপাদনে। এছাড়া একাধিক কীটনাশক প্রয়োগেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে চা পর্ষদ। এই পরিস্থিতিতে বৃষ্টির খুবই প্রয়োজন। তবে তাদের দাবি, এবছরও শুরুর দিকে সেভাবে বৃষ্টি হয়নি। তবে সম্প্রতি বেশ কিছুদিন ধরে বৃষ্টি হওয়ায় উৎপাদন বাড়বে এমনটাই আশা করছি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই সময়ে যত বেশি বৃষ্টি হবে, তত ভাল মানের চা পাতা পাওয়া যাবে বলেও দাবি চা উৎপাদনকারীদের। বাগান কর্তৃপক্ষের কথায়, ভাল মানের চায়ের উৎপাদনের জন্য এই বৃষ্টি অত্যন্ত প্রয়োজন। এই বৃষ্টির ফলে বর্তমানে চা গাছে কুঁড়ি আসতে শুরু করেছে। এই দ্বিতীয় ফ্লাশে উন্নতমানের চা পাতা মিললে কিছুটা হলেও ক্ষতির মুখ থেকে বাঁচা যাবে।
Annanya Dey





