জেলা কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে জানা যায়, এই ট্যাবলোর মাধ্যমে সাধারণ গ্রাম বাংলার কৃষকেরা কোথায় আবেদন করবেন, কীভাবে আবেদন করবেন সমস্ত বিষয়ে ওয়াকিবহাল করানো হচ্ছে। এই বিমা করলে ফসল ক্ষতি হলেও কৃষকেরা আর্থিক সাহায্য পাবেন। চলতি বছরে দেড় লক্ষ কৃষককে এই বিমার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে। সেই কাজের প্রচারে সহজযোগিতা করবে একটি ভ্রাম্যমাণ গাড়ি, এমনটাই দাবি আধিকারিকদের। এই ভ্রাম্যমাণ গাড়ি আগামী কিছুদিন জেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরে কৃষকদের শস্য বিমা যোজনা সম্বন্ধে সম্যক ধারণা দেবে।
advertisement
কী রকম ক্ষতিপূরণ মিলবে জানেন!
আরও পড়ুনঃ দুই ট্রেকারের রেষারেষিতে মর্মান্তিক পরিণতি! বেপরোয়া গতি কাড়ল প্রাণ, জাতীয় সড়কে হাহাকার
বছরের গড় হিসেবে সংশ্লিষ্ট এলাকায় কত ফলন হয় তা দেখা হবে। ক্ষতির ফলে কত ফলন কম হয়েছে দেখা হবে। সাধারণ ফলন ও কম ফলনের বিয়োগ ফল শতাংশের হিসেবে ফেলে নির্ধারণ হবে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে চাষিরা উপকৃত হবেন বলেই আশা করা হচ্ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এত দিন যে সব চাষিরা ঋণ নিয়েছেন, তাঁরাই বিমার সুযোগ পেতেন। ব্যাঙ্কই উদ্যোগী হয়ে বিমা করিয়ে দিত, যাতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতি হলেও বিমার টাকায় ঋণ আদায় করতে পারে ব্যাঙ্ক। এক্ষেত্রে মুনাফা নেই, উলটে খাটনি রয়েছে। তাই ঋণ নেননি, এমন বেশিরভাগ কৃষকই শস্য বিমার আওতার বাইরে থেকে যেতেন। তবে, এবার চাষিদের কথা মাথায় রেখে এ যেন বড়সড় উদ্যোগ।