ঘাটের নির্মাণ কর্মী বিপুল সাহানী জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই রাস্তা ব্যবহার করে চলাচল করেন বহু মানুষ। তবে নদীর জল বেড়ে উঠলে সমস্যা বেড়ে যায়। তখন। চলাচল বন্ধ থাকে সম্পূর্ণ। তবে আবারও সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে বহু মানুষের অনেকটাই সুবিধা হবে চলাচল করতে।” ঘাটের আরেক নির্মাণ কর্মী আমিনুর হোসেন জানান, “ছট পুজোর দিনে প্রচুর মানুষ এই সেতু ব্যবহার করে থাকেন। তবে যদিও প্রশাসনিক ভাবে এই সেতু নির্মাণে কোনো সহায়তা করা হয়নি। তবে এই সেতু নির্মাণ হলে বহু মানুষের উপকার হয়।”
advertisement
আরও পড়ুন: সকাল নেই সন্ধ্যে নেই, সবসময় হচ্ছে বিক্রি! আচমকা এই কারণে বাজারে বেড়ে গেল কুলোর ডিমান্ড!
নদীর পাড়ের এক স্থানীয় বাসিন্দা জাহিদুল হোসেন জানান, “এই পথ দিয়ে যাতায়াত করলে অনেকটা সুবিধা হয় বহু মানুষের। প্রতিদিন এই পথে বহু মানুষ চলাচল করে থাকেন। জীবন-জীবিকার তাগিদে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই পথে মানুষের যাতায়াত লেগেই থাকে। মাঝে এই সেতু না থাকায় সমস্যায় পড়তে হয়েছিল বহু মানুষকে। আবার সেতু নির্মাণ হওয়ার ফলে সকলের মধ্যে খুশির হাওয়া বইছে। সকলেই অনেকটা খুশি এই সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার কারণে। দ্রুত এই সেতু তৈরি হলে মানুষ সহজে চলাচল করতে পারবে।”
আরও পড়ুন: কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় জেরবার? বাসি মুখে ‘এই’ কাজ করলেই উপকার মিলবে হাতেনাতে
তোর্সা নদীর এই সেতু বহু মানুষের অনেকটাই যাত্রাপথ সহজ করে তোলে। এছাড়া এই সেতুর ওপর ভরসা করে জীবন-জীবিকা চলে বহু মানুষের। এই সেতু না থাকলে অনেকটা সমস্যা বেড়ে ওঠে নদীর দুই পাড়ের নিত্য চলাচল করা মানুষদের।
Sarthak Pandit





