পর্যটন ব্যবসায়ীদের কথায়, এই বানিয়া নদীতে বোটিং শুরু হলে আরও বহু সংখ্যক পর্যটকদের আনাগোনা বাড়বে জঙ্গলঘেরা এই গ্রামে। পর্যটন ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি, লাভবান হবে বন দফতরও। জলদাপাড়ার জঙ্গল ঘেরা এই চিলাপাতা বরাবরই পর্যটকদের কাছে এক আকর্ষণের কেন্দ্র বিন্দু। গন্ডার, হাতি, বাইসন সহ অন্যান্য বন্যজন্তুদের কাছ থেকে দেখতে বছরের বেশিরভাগ সময় রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভিড় জমান পর্যটকেরা। আর এই চিলাপাতায় জঙ্গল সাফারির পাশাপাশি, হাতি সাফারি ও বানিয়া নদীতে বোটিং শুরু হলে পর্যটকদের ভিড় আরও বাড়বে।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রশাসনের ১৮ মাসে বছর! চাতকের মত না চেয়ে নিজেরাই সেতু তৈরি করে নিচ্ছেন এই এলাকার বাসিন্দারা
চিলাপাতার পর্যটন মানচিত্রে আরও এক নতুন পালক জুড়বে বলেও মনে করছেন পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত মানুষেরা। সাফারির জন্য অফলাইন টিকিট বুকিংয়ের কারণে বহু পর্যটক হারিয়েছে চিলাপাতা। বানিয়া নদীতে বোটিং শুরু হলে পর্যটক ধরে রাখতে পারবে চিলা পাতার পর্যটন ব্যবসায়ীরা মনে করছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পঙ্কজ দত্ত নামের এক গাইড জানিয়েছেন, “বানিয়া নদীতে বোটিং শুরু হলে পর্যটকরা থাকবেন চিলাপাতায়। কারণ বানিয়া নদীতে দেখা মেলে বন্য প্রাণীর। হাতি সাফারি কবে শুরু হবে জানা নেই, তবে বোটিং শুরু হওয়া প্রয়োজন।”
Annanya Dey





