এই তিন কন্যা এখন জেলার মেয়েদের কাছে আইকন। কালচিনি ইউনিয়ন একাডেমির অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ঈশিকা ছেত্রী। এলাকার সমাজ পরিবর্তনের এক উজ্জ্বল মুখ সে। বাগানের অনেক পুরুষ জুয়ার নেশায় আসক্ত থাকে, যা চোখের সামনে সে দেখেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল কিশোরদের উপর। ঈশিকা স্থানীয় একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্য। জুয়ার বিরুদ্ধে সে ও তার দল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: কোন ‘সবজিতে’ সবচেয়ে বেশি ‘ভিটামিন-D’ আছে বলুন তো…? নাম শুনলে চমকে যাবেন, গ্যারান্টি!
অন্যদিকে ক্যারাটেতে পারদর্শী উমা গোরে। সে মাঝেরডাবরী চা বাগানের বাসিন্দা। তাঁর ও ক্যারাটে শেখার মাঝে দারিদ্রতা অন্তরায় হয়ে যায়। কিন্তু তাঁর মনের অদম্য ইচ্ছে দারিদ্রতাকে পরাজিত করে। এখন সে বাগান এলাকার মেয়েদের আত্মসুরক্ষার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
আরও পড়ুন: ‘লেপ’ বানাতে কেন ‘লাল কাপড়’ ব্যবহার হয় বলুন তো…? চমকে দেবে ‘আসল’ কারণ!
আলিপুরদুয়ার ডিমা চা বাগানের বাসিন্দা দীপালি। সমাজের প্রচলিত ছক ভেঙে পোশাক পরতে, ফুটবল খেলতে স্বাছন্দ দীপালি। অন্য মেয়েদের ফুটবল খেলার প্রতি আগ্রহী করতে পেরেছে সে।
এই তিন বীরাঙ্গনা যে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত, সেই সংস্থার বাকি সদস্যরা ভীষণ খুশি এই সম্মান মেলার পর।
অনন্যা দে