একটি নন এক্সিস্টিং কোম্পানি দেখিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে বাংলাদেশি মুদ্রায় হাজার কোটি টাকা তোলে মূল অভিযুক্ত প্রশান্ত হালদার। এরপর সেই টাকা হাওয়ালা মারফত এসে পৌঁছেছিল পশ্চিমবঙ্গে। এমনই তথ্য উঠে আসে বাংলাদেশের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের তদন্তে। সেই তথ্য দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে চলতি মাসে যোগাযোগ করা হয় ভারত সরকারের সঙ্গে। এরপরই ভারত সরকারের তরফ থেকে বাংলাদেশের থেকে আসা টাকার উৎস খুঁজতে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকে।
advertisement
আরও পড়ুন- ইডি-র হানায় তোলপাড় অশোকনগর! মাছের ব্যবসার আড়ালে তবে কী চলত অবৈধ কারবার?
শুক্রবার থেকে এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করে ইডি আধিকারিকরা। অশোকনগর, দমদম সহ কলকাতার বাইপাসের একটি অফিস ও ভাঙ্গরের মোট নয়টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি। দীর্ঘ ২৪ ঘণ্টা ম্যারাথন তল্লাশি অভিযানের পর শনিবার বাংলাদেশের ব্যাংক প্রতারণা ঘটনার মূল অভিযুক্ত প্রশান্ত হালদার সহ ছয় জনকে গ্রেফতার করে ইডি।
আরও পড়ুন- পুকুরে স্নান করতে নেমে কানে ঢুকলো জ্যান্ত মাছ! অসহ্য যন্ত্রণা, তারপর যা হল...
ইডি সূত্রে খবর, এই অভিযুক্তদের মাধ্যমেই টাকা ভারতে এসে পৌঁছত। এদের পিছনে অন্য কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির যোগ আছে কিনা, সেটা তদন্ত করে দেখছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
Rudra Narayan Roy