স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান বৃদ্ধ দিলীপ ঘোষ। নীলগঞ্জ রঙ্গপুর এলাকায় তাঁর বাড়ি। মৃতের ভাই তুষার কান্তি ঘোষ জানান, দাদা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। একসময় ব্যাবসা করতেন। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। অবিবাহিত ছিলেন। ক্রমশ মানসিক অবসাদ বাড়তে থাকে। চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু পুরোপুরি ঠিক হয়নি। পরিবারে কোনও অশান্তি হয়নি বলে দাবি। পরিজনদের ধারণা, মানসিক অবসাদের কারণেই ব্যক্তিগত রিভলবার থেকে মাথায় গুলি করে আত্মঘাতী হয়েছেন দিলীপবাবু। তবে তিনি সুইসাইড নোট লিখে গিয়েছেন বলেও জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাঁকুড়া রবীন্দ্রভবনে খুলছে সিনেমা হল, সরকারি সিদ্ধান্তে আপত্তি সাংস্কৃতিক মহলের
আত্মঘাতী দিলীপ ঘোষ সুইসাইড নোটে কাউকে দায়ী করে যাননি বলে জানা গিয়েছে। বাড়ির মেন গেটে তালা দেওয়া ছিল, তাই অন্য গেট দিয়ে বেরিয়ে এলাকার মন্দিরের সামনে গিয়ে তিনি আত্মঘাতী হন।
খবর পেয়েই নীলগঞ্জ ফাঁড়ি ও দত্তপুকুর থানার পুলিশ ছুটে আসে। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। কেন তিনি আত্মঘাতী হলেন তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
রুদ্রনারায়ণ রায়