এদিন সকালবেলায় তাঁর জামা প্যান্ট এবং একটি গামছা, গোয়ালা পাড়া গঙ্গার ঘাটে দেখতে পায় বাড়ির কারখানার এক কর্মচারী। নৈহাটি থানা ডুবুরি নামায় গঙ্গায় আনা হয় স্পিড বোর্ড। গোয়ালা পাড়া গঙ্গার ঘাট থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে বিশ্বজিত এর দেহ পাওয়া যায়। ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে বিশ্বজিত এর দেহ।
advertisement
বিশ্বজিতের পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। বিশ্বজিতের পরিবার জানায় বিশ্বজিৎ সাঁতার জানতেন না। এর আগেও কয়েকবার বাড়িতে বায়না ধরেছিল সে গঙ্গা স্নান করতে যাবেন। কিন্তু পরিবারের বাধায় সেটা করতে পারেনি। বাড়িতে কাউকে না বলে সাইকেলে গামছা এবং জামাকাপড় নিয়ে এসে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় এদিন। বাড়ির লোক এদিক সেদিক খোঁজাখুঁজি করার পর না পেয়ে নৈহাটি থানায় মিসিং করেছিল। পুলিশ এসে তার বিবরণ নিয়েও যায় আজ সকালে বাড়ির লোকের সন্দেহ হয়।
আরও পড়ুন, অনুব্রত-সুকন্যার আর শান্তি নেই! এবার এমন জায়গায় পৌঁছল সিবিআই, চরম আতঙ্কে কেষ্ট
আরও পড়ুন, নন্দীগ্রাম নিয়ে এবার হাইকোর্টে শুভেন্দু! ১৬ তারিখ কী হবে, পারদ চড়ছে দ্রুত
বাড়ির এক কর্মচারীকে আশেপাশের সমস্ত গঙ্গার ঘাট গুলোকে দেখতে বলে খুঁজতে খুঁজতে একটি গাছের তলায় জামা প্যান্ট এবং গামছা পড়ে থাকতে দেখে বাড়ির লোক এর পরই সন্দেহ হয় এই জামাকাপড় বিশ্বজিতের। সাঁতার না জানা সত্ত্বেও কেন বিশ্বজিৎ সাঁতার কাটতে গঙ্গায় গেল, বাড়ির সবাই সেটা মেনে নিতে পারছেন না। পরিবারের এটাও দাবি বিশ্বজিৎ এর সঙ্গে কেউ ছিল না একাই কিন্তু গিয়েছিল।
ARUN GHOSH