বহুতলের অন্যান্য আবাসিকরা জানান, আশপাশের লোকজনের চিৎকার চেঁচামেচি শুনে ওই বহুতলের নীচে একটি মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। এরপর তড়িঘড়ি স্থানীয় এলাকাবাসীরাই যুবতীকে উদ্ধার করে বারাসত হাসপাতালে পাঠায়। যদিও বারাসত হাসপাতালে চিকিৎসকরা যুবতীকে মৃত বলেই ঘোষণা করেন।ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে নীলগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ আধিকারিকেরা। ঘটনাস্থল ঘুরে দেখে নমুনাও সংগ্রহ করতে দেখা যায় পুলিশ আধিকারিকদের।
advertisement
আরও পড়ুন: ১৫০ টাকার লটারিতেই ভাগ্য বদল পুলিশ-কর্মীর! টিকিট বিক্রেতার এক ফোনেই চমক! জানুন
স্থানীয় সূত্রে খবর, হাসান টাওয়ার নামক ওই বহুতলে ছাত্র-ছাত্রীসহ বিভিন্ন পরিবারকে ঘর ভাড়া দেওয়া হয়। তবে সেই আবাসনের দোতলার বেশ কয়েকটি ঘর কিছুদিন কয়েকজন ছেলে মেয়েকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে সেই সব ঘরে ভাড়া থাকা মহিলারা বেশির ভাগই ডান্স বারের সঙ্গে যুক্ত। পাশাপাশি, আবাসিকের অন্যান্য বাসিন্দারা জানান, ওই বহু তলের নীচে রাত বিরাতে অনেক সময় বাইরে থেকে মেয়েদের যাতায়াত ছিল ও মেয়েদের নিয়ে যাওয়ার জন্য গাড়ি এসে দাঁড়িয়ে থাকত। কিন্তু, উদ্ধার হওয়া বিবাহিত বছর ২৪ এর যুবতীকে আবাসিকদের কেউই চেনেন না বলেও পুলিশের কাছে জানান। কীভাবে মৃত্যু হল যুবতীর! কি কারণে কোথা থেকে এসেছিলেন তিনি! এই বিষয়গুলি নিয়েই এখন স্পষ্ট হতে চাইছে পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্তে দত্তপুকুর থানার পুলিশ।
রুদ্র নারায়ন রায়