এ ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে তিনি চিঠি লিখেছিলেন এবং তাড়াতাড়ি এই কাজ শুরু হবে বলেও জানালেন শান্তনু। এদিন মছলন্দপুরে বিশেষ ট্রেনে করে পরিদর্শনে আসেন ডিআরএম। এই রেলপথ চালু হলে উপকৃত হবেন জেলার লক্ষাধিক যাত্রী। নিত্যদিন কাজ কর্মের প্রয়োজনে জেলার এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে যাতায়াতের প্রয়োজন হয়।
আরও পড়ুনঃ অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আজ ভবঘুরে! অসুস্থ বৃদ্ধের পাশে দাঁড়ালেন এক মানবিক শিক্ষক
advertisement
সে ক্ষেত্রে সময় অতিবাহিত করে বারাসাত স্টেশন হয়ে গন্তব্যে পৌঁছানো ছাড়া কোন উপায় থাকে না যাত্রীদের। তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিষয়টিকে নিয়ে কটাক্ষ করা হলেও, সংসদ শান্তনু ঠাকুর জানান, তৃণমূল কি বলছে তা নিয়ে তিনি ভাবছেন না। তিনি কাজ করে যেতে চান। তৃনমূল যা ইচ্ছা তাই মনে করতে পারে। তবে রেললাইনের জন্য জমি পাওয়া সম্পূর্ণ হয়ে গেলেই দ্রুত কাজ শুরু হবে।
আরও পড়ুনঃ সপরিবারে দত্তপুকুর থেকে ইতালি যাচ্ছে মা দুর্গা
অন্যদিকে, ডিআরএম জানান, রাজ্য সরকার যদি জমি অধিগ্রহণ করে রেলকে দেয় তাহলে রেললাইন শুরুর প্রক্রিয়া চালু করে নতুন ভাবে টাকা অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। এখন কবে থেকে এই রেললাইন এর কাজ শুরু হয় সেদিকেই তাকিয়ে জেলার বাসিন্দারা।
Rudra Narayan Roy