আরও পড়ুন Birbhum News : একেই বলে রাখে হরি মারে কে! ট্রেন থেকে ফেলা দেওয়া যুবকের প্রাণ বেঁচে গেল যে ভাবে...
হাতে আর বাকি মাত্র কটা দিন, তারপরই আলোর উৎসবে সেজে উঠবে গোটা রাজ্য। তারই প্রস্তুতি চলছে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি অশোকনগর পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাকপুল এলাকায়, তাই এই শিল্পালয়ে দেখা গেল চরম ব্যস্ততা। প্রায় একশোটির ওপর ছোট বড় মিলে ঠাকুর তৈরি করা হচ্ছে এখানে। বড় ক্লাবগুলির পাশাপাশি বহু ছোট বড় পুজো হয় জেলার নানা প্রান্তে। সেইসব পুজো গুলির অর্ডারের ঠাকুর তৈরি হচ্ছে এই শিল্পালয়। রাত জেগে কাজ করছেন শিল্পীরা। মাটির প্রলেপ লাগিয়ে, কোথায় আবার প্রতিমার আঙুল তৈরি করে চলছে কাজ।
advertisement
এরপরই রংয়ের প্রলেপ পড়বে প্রতিমার গায়ে। বাজারেও বিক্রির জন্য চলে যাবে করোনার সময় থেকে পড়ে থাকা কালী মূর্তিগুলি। গত দু’বছরের লোকশানের পরিমাণ কাটিয়ে, তাই এ বছর অনেকটাই লাভের টাকা ঘরে তুলতে পারবেন মৃৎশিল্পীরা। ইতিমধ্যেই সাজতে শুরু করেছে চারদিক৷ অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের। তাই জোর কদমে চলছে কাজ।
রুদ্র নারায়ণ রায়