সরকারের তরফ থেকে ইতিমধ্যেই প্রায় পাঁচ কোটি টাকার উপর বরাদ্দ করা হয়েছে এই খাল সংস্কারের জন্য, জানান বিধায়ক। তিনি জানিয়েছেন, দ্রুত শেষ করতে হবে এই সংস্কারের কাজ। নারায়ণ গোস্বামীর আশা, জুন মাসের মধ্যেই বিদ্যাধরী খাল সংস্কারের এই কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এই খাল সংস্কারের ফলে অশোকনগর পুর এলাকার পাশাপাশি গ্রামীণ অঞ্চলের বহু মানুষের সুবিধা হবে। অশোকনগর পঞ্চাশ ফ্যামিলি কাকপুল এলাকা থেকে খাল গুমা জোড়া ব্রিজ পর্যন্ত মৃতপ্রায় বিদ্যাধরীকে পুনরায় জীবিত করতে এই প্রয়াস। পাশাপাশি খাল সংস্কার হলে এর মধ্যে দিয়ে বোটিং-এর মত কোনও পর্যটন ব্যবসা করা যায় কিনা তারও ভাবনা-চিন্তা করা হচ্ছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
advertisement
বিদ্যাধরী খাল সংস্কার সূচনা অনুষ্ঠানে বিধায়ক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অশোকনগর কল্যাণগড় পুরসভার পুরপ্রধান প্রবোধ সরকার ও সেচ দফতরের আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে এই খাল সংস্কারের কাজ পর্যবেক্ষণে আসবেন সেচ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিকও।
প্রসঙ্গত, প্রতিবছর বর্ষার সময় মজে যাওয়া বিদ্যাধরী খাল দিয়ে অতিরিক্ত জল বেরোতে না পেরে জলমগ্ন হয়ে পড়ে আশেপাশের এলাকা। তাই দীর্ঘদিন ধরেই এই খাল সংস্কারের দাবি জানাচ্ছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অবশেষে সেই কাজ শুরু হল।
রুদ্রনারায়ণ রায়