এরপরই কাচাচারী গুলোকে আগুনে পুড়িয়ে শক্ত লালচে রং এর করে তোলা হয়। কষ্টসাধ্য এই কাজে মধ্য দিয়েই সংসার চলে অন্তত ৫০ থেকে ৭০ জন কর্মীর। সরকারি নির্দেশ মেনে, বর্তমানে মাটি যোগান পর্যাপ্ত পরিমাণে না পাওয়ার কারণে সমস্যা দেখা দিয়েছে চারি শিল্পীদের মধ্যে। বর্তমান প্রজন্ম ধীরে ধীরে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে এই শিল্প থেকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বারাসতে শুরু হল সুটিখাল সংস্কারের কাজ
মূল্যবৃদ্ধির বাজারে অনেকটাই বেড়েছে খরচা সেই অনুপাতে বাড়েন মাটির তৈরি এই চারির দাম। এছাড়াও রয়েছে জ্বালানি কাঠ। তার মূল্য বেড়েছে বেশ অনেকটাই। বর্তমানে চারি শিল্পীরা সরকারের কাছে আবেদন রাখছেন, তাদের দিকে একটু হলেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার।
আরও পড়ুনঃ নেই পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত! জলের অভাবে মাথায় হাত জেলার পাট চাষীদের
মাটির জোগান ঠিকঠাক পাওয়া গেলেই পুনরায় তারা আবারও লাভের মুখ দেখতে পারেন বলেই মনে করছেন শিল্পীরা। এছাড়াও তাদের জন্য যদি কোন বিশেষ ভাতার বন্দোবস্ত করা হয় সে ক্ষেত্রে অনেকটাই সাহায্য হবে বলে দাবি এই চারি শিল্পীদের। আদেও কি মিলবে মাটির সঠিক যোগান! ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন চারি শিল্পীরা! এখন সরকারের দিকেই তাকিয়ে এই অসহায় শিল্পীরা।
Rudra Narayan Roy