ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার উদ্যোগে মোকা ঘূর্ণিঝড় নিয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। বিশেষ করে উপকূলবর্তী এলাকা গুলোতে মাইকিং প্রচার করছে। সন্দেশখালি হিঙ্গলগঞ্জ হাসনাবাদ যেসব জায়গায় দুর্বল নদীবাঁধ আছে সেগুলো দ্রুত মেরামতির করার নির্দেশিকা জারি হয়েছে। দিবারাত্র বাঁধ পরিদর্শনে স্থানীয় পঞ্চায়েতকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: এশিয়ার বৃহত্তম স্থলবন্দর পেট্রাপোল সীমান্ত পরিদর্শনে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ
advertisement
অন্যদিকে ত্রাণ শিবির ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রগুলো সচল করা হয়েছে, স্বাস্থ্য কর্মীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। সব মিলিয়ে মোকার সর্তকতায় বসিরহাটের বিভিন্ন ব্লকে প্রশাসনিক কর্তারা সকাল থেকে বিপর্যয়ের আগে নির্দেশিকা জারি করেছেন।
আরও পড়ুন: সল্টলেকে ছাদ থেকে ঝাঁপ তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীর! আসলে লুকিয়ে বিরাট রহস্য? তদন্তে পুলিশ
এদিন নদী বাঁধের পাড়ে যেসব গ্রামগুলো রয়েছে সেইসব বাসিন্দারা রয়েছে তাদের সঙ্গে কথা বলেন, নিরাপত্তা স্থানে যাতে যান সেই রকম নির্দেশ দেন। পাশাপাশি পর্যাপ্ত খাবার ও ত্রাণের ব্যবস্থার আশ্বাস দেন। বিগত দিনের বিপর্যয়ের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে, যাতে কোনো রকম ভাবে বড়সড় বিপর্যয় না করতে পারে তার জন্য আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন।
জুলফিকার মোল্যা