তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ সদস্য শাহানুর মন্ডল ও নিমদাড়িয়া কোদালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সাহারাপ মন্ডল, পঞ্চায়েত সদস্য ও বসিরহাট থানার পুলিশ। জেলা পরিষদের সদস্য শাহানুর মন্ডল বলেন, “আমরা তাদের চিকিৎসা থেকে শুরু করে সরকারি আর্থিক ও সুযোগ-সুবিধা সব কিছু পাইয়ে দেওয়ার জন্য সব রকম ব্যবস্থা করব। আমরা তাঁদের পাশে আছি।”
advertisement
আরও পড়ুন- ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার পর ছিলেন নিখোঁজ, কীভাবে ফিরলেন বাড়িতে, জানলে চমকে যাবেন
এক মহিলা জানান, ট্রেন দুর্ঘটনায় বিকট আওয়াজ ও ঝাঁকুনিতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন। কিছুক্ষণ বাদে জ্ঞান ফিরতেই দেখে শুধু চারিদিকে রক্ত আর চিৎকার চেঁচামেচির। জ্ঞান ফেরার সঙ্গে সঙ্গে নিজের বাচ্চাদের খোঁজ করতে শুরু করেন। অবশেষে পরিবারের সবার খোঁজ মিললে ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে প্রায় দু’কিলোমিটার পায়ে হেঁটে একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গিয়ে নিজেরদের খরচেই প্রাথমিক চিকিৎসা করান। ঘটনাস্থল থেকে কোনও ক্রমে বাড়ি ফিরলেন সাত সদস্যই।
উড়িষ্যায় রেল দুর্ঘটনার বিষয়টি জানার পর আশঙ্কায় ছিলেন এলাকাবাসী। অবশেষে পরিবারের সদস্যরাসশরীরে বাড়ি ফিরল। বাড়ি ফিরতেই নিশ্চিন্ত সকলে।
জুলফিকার মোল্যা