বিধায়ক এদিন জুলেখার বায়ো-ডাটা খতিয়ে দেখেন পাশাপাশি কথা বলেন জুলেখার বাবা-মা এবং জুলেখার সঙ্গেও। জুলেখা জানান, এই মুহূর্তে কোন বেসরকারি কোম্পানিতে তিনি কাজ করতে চান না। সে ক্ষেত্রে তার এমএসসির পড়াশোনায় বিঘ্ন ঘটবে। বিধায়ক বিভিন্ন রকম কম্পিটিটিভ পরীক্ষার এবং এমএসসি পড়াশোনার সুবিধার্থে কোচিংয়ে সবরকম সাহায্য সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
আরও পড়ুনঃ মোবাইল আসক্তি ছেড়ে মাঠে খেলোয়াড়দের ফিরিয়ে আনতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট দত্তপুকুরে
advertisement
আর তাতেই খুশি জুলেখা। জুলেখার বাড়ি থেকে বেরোনোর পর, গ্রামের আরো কিছু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষিত মহিলারা বিধায়ক এর কাছে একই আবেদন জানান। বিধায়ক তাদের জানান, জুলেখা নিজে থেকে তার কাছে আবেদন জানিয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ পরিবেশ সচেতনতায় পরিবেশ বান্ধব দুয়ারে সরকার ক্যাম্প, সৌজন্যে অশোকনগর পুরসভা
তারাও যদি সেভাবে বিধায়ক এর কাছে আবেদন জানান তিনিও উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে এবং চাকরির কোচিং এর ক্ষেত্রে তাদের সবরকম সহযোগিতা করবেন। 'জনতার দরবারে' সমস্যার কথা জেনে, বিধায়কের এই কথা রাখার ঘটনায় রীতিমত আপ্লুত গ্রামবাসীরা।
Rudra Narayan Roy