কিশোরী আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি হাসপাতালে, গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে খড়দহ থানার পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পারিবারিক কোনও সমস্যার কারণে ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরী এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বলেই অনুমান করছেন আবাসনের অন্যান্য বাসিন্দারা।
আরও পড়ুনঃ পুজোর দিনে তৈরি হয় ঠাকুর, সূর্যোদয়ের আগেই বিসর্জন, প্রাচীন রক্ষাকালীর ছবি তোলাও নিষিদ্ধ
advertisement
জানা গিয়েছে, কিছুদিন হয়েছে ওই পরিবার এই আবাসনে আসেন। খুব একটা কারও সঙ্গে কথাও বলতেন না পরিবারের কেউ। তাই কেন এই ঘটনা তা স্পষ্ট নয় আবাসনের বাসিন্দাদের কাছেও। তবে ওই কিশোরী ইউটিউবার বলেই জানা গিয়েছে। ইউটিউবে ভিডিওর পাশাপাশি টিকটকেও প্রচুর ভিডিও বানাতেন।
আবাসনের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এ দিন সন্ধ্যায় বাবা-মাকে ঘরের ভিতর আটকে রেখে বাইরে থেকে দরজার আটকে দেয় কিশোরী। এরপরই ছাদে চলে যান। এরপরই, তাঁর মা, বাবার চিৎকার শুনতে পান আবাসনের এক মহিলা। তিনি এসে দরজা খুলতেই সকলে ছুটে যান ছাদে। তবে ততক্ষণে ওই কিশোরী ঝাঁপ দিয়ে দিয়েছেন। দ্রুত তাকে সাগর দত্ত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সেখান থেকে স্থানান্তরিত করা হয় আরজি কর হাসপাতালে। কেন এই সিদ্ধান্ত নিল কিশোরী? তদন্তে নেমেছে খড়দহ থানার পুলিশ।
রুদ্র নারায়ন রায়