অন্যদিকে আম্পান ঝড় এবং বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে কোনও সাহায্য মেলেনি বলে অভিযোগ করেন তারা। অসহায় দরিদ্র মানুষগুলো জানায় বারবার আবেদন নিবেদন করেও কোনও ফল না মেলায় একপ্রকার ছেড়েই দিয়েছেন পাওয়ার আশা। রানাঘাট দু নম্বর ব্লকের বিডিও খোকন বর্মন বলেন 'বিষয়টা শুনেছি ব্যাপারটাকে দেখছি। টয়লেট থাকা দরকার, যদি না থাকে ব্যবস্থা করে দেব'।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নদিয়ায় দেশের প্রাচীনতম খো খো খেলার আয়োজন
অন্যদিকে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের মেম্বার বাপ্পা ঘোষ জানান,\" মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে ঘরের ক্ষেত্রে। চার বছর ঘর আসেনি আমফান ঝড়ের সময় সেভাবে ক্ষতি না হওয়ায় সাহায্য মেলেনি। আর শৌচাগারের ক্ষেত্রে ফ্যামিলিতে বেশি লোক থাকলে সবাইকে দেওয়া সম্ভব নয় মাঠে যাওয়া ওটা ওদের অভ্যাস\"।
আরও পড়ুনঃ কেবল তারে পা জড়িয়ে গুরুতর আহত হলেন এক ব্যক্তি
হরিণঘাটার বিধায়ক তথা বিশিষ্ট কবিয়াল অসীম সরকার মাঝের গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য বাপ্পা ঘোষের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন,\" এর চাইতে বাজে কথা কিছু থাকে না। সবার জন্য টয়লেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে ভারত সরকারের তরফে। তবে এখানে অনেক মানুষ আছে যারা এখনও টয়লেট পায়নি। আর যারা পেয়েছেন তাদের টাকা দিতে হয়েছে বলে অভিযোগ আসে।\" অন্যদিকে শাসকদলের তরফে দাবি করা হয়েছে, টয়লেট করে দেওয়ার পর দেখা যায় একটা পরিবার ভাগ হয়ে গেছে। আমরা তো তাকে প্রথমে একটা টয়লেট দিয়েছিলাম। এরপর পরিবার ভাগ হতেই পারে।সেক্ষেত্রে টয়লেট এর ঘাটতি হয়।
Mainak Debnath