তবে প্রশাসনের নিরন্তর সতর্কমূলক প্রচারের ফলে বর্তমানে বেশিরভাগ প্রাপকেরাই তাদের হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন এর লিখিত অভিযোগ দায়ের করে প্রশাসনের কাছে। এর ফলে তারা যেমন ভবিষ্যতে ওই ফোন থেকে হওয়া অসৎ কাজ কর্মের ঝামেলা ঝঞ্ঝাট থেকে রেহাই পায় ঠিক তেমনি ফিরে পাওয়ার আশা থাকে সেই সমস্ত হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনগুলির। ঠিক তেমনই গোটা নভেম্বর মাসে একাধিক স্টেশনে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২৬ টি হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি হয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন উদ্ধার করে তাদের প্রাপকদের হাতে ফিরিয়ে দিল রানাঘাট জি আর পি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ টানটান উত্তেজনা! মাজদিয়ায় আয়োজিত নকআউট ফুটবল ম্যাচ
স্বাভাবিকভাবেই নিজের হারিয়ে যাওয়া ফোন ফিরে পেয়ে খুশি প্রাপকেরা। মোবাইল ফোন বর্তমান দুনিয়ায় অতি প্রয়োজনীয় একটি বস্তু। বর্তমান স্মার্টফোনের দুনিয়ায় মানুষ এগিয়ে গেছে বহুদূর। ট্রেনের টিকিট কাটা থেকে শুরু করে ইলেকট্রিক বিল জমা দেওয়া সমস্ত কিছুই অনলাইনে আদান প্রদান করে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে। লকডাউনের সময় স্কুল-কলেজ যখন বন্ধ করা হয়েছিল অনলাইনের মাধ্যমে বেশিরভাগ পড়ুয়ার ক্লাস করেছিল তখন।
আরও পড়ুনঃ শিক্ষামূলক ভ্রমণ করতে বল্লাল সেনের ঢিপিতে পৌঁছাল স্কুলের কচিকাঁচারা
এই মোবাইল ফোনে ই থাকে আমাদের প্রয়োজনীয় নথিপত্র সহ ব্যক্তিগত ছবি। বিশেষজ্ঞরা বলেন এই সমস্ত মোবাইল ফোন চুরি হয়ে গেলে যদি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা না হয় সেই সমস্ত জরুরি নথিপত্র ব্যক্তিগত ছবি দুষ্কৃতীদের হাতে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এবং সেগুলি অসামাজিক কাজকর্মে ব্যবহার করতে পারে দুষ্কৃতীরা। সেই কারণে মোবাইল ফোন হারিয়ে অথবা চুরি হয়ে গেলে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন অবশ্যই যেন থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
Mainak Debnath