আরও পড়ুন: টিকিটই মোক্ষ! তাই সকালে এক দলে, বিকেলে অন্য দলের প্রার্থী
রথযাত্রা উৎসব মানে আমরা অনেকে শুধুই বড় বড় রথের কথা ভাবি। কিন্তু সেই রথের মধ্যে যে বড় বা ছোট জগন্নাথ, সুভদ্রা ও বলরামের মূর্তি বসানো থাকে সেগুলো তৈরি করেন মৃৎশিল্পীরা। স্বাভাবিকভাবেই শেষ পর্বে এসে এখন মৃৎশিল্পীদের ব্যস্ততা তুঙ্গে। কারণ এই মুহূর্তে মূর্তিগুলোয় চূড়ান্ত পর্বের রং করা ও রূপটান দেওয়ার কাজ হচ্ছে।
advertisement
রথযাত্রার দিন শহরের পাশাপাশি গ্রামবাংলায় আজও বড় করে মেলা বসে। বহু টাকার ব্যবসা হয় এই দিন। বাঙালিরা, বিশেষত হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এই দিনটি অত্যন্ত শুভ বলে ধরা হয়। স্বাভাবিকভাবেই রথযাত্রাকে কেন্দ্র করে মানুষের মধ্যে আগ্রহ থাকে তুঙ্গে। আর তাই মানুষের নজর কাড়তে সুসজ্জিত রথের পাশাপাশি তৈরি করা হয় দুর্দান্ত সব মূর্তি। নদিয়ার শান্তিপুরের চৌগাছার কুমোড় পাড়ায় এখন গেলে দেখতে পাবেন কারোর নাওয়া খাওয়ার সময় নেই। এই সময় মৃৎশিল্পীরাও একটু বেশি খেটে দুটো অতিরিক্ত পয়সা রোজগারের চেষ্টা করেন। যদিও তাঁরা জানালেন, এই বছর আগাম জগন্নাথ, সুভদ্রা ও বলরামের মূর্তির অর্ডার কম। যদিও তাঁরা সমস্ত প্রস্তুতিই রাখছেন। আশা শেষ পর্যন্ত সব মূর্তি বিক্রি হয়ে যাবে।
মৈনাক দেবনাথ