আরও পড়ুন: চিতাবাঘ ও হাতির জোড়া হানায় আতঙ্কে দরজায় খিল দিয়েছে কালচিনি
ফুলিয়া কৃত্তিবাস ওঝার স্মৃতি বিজড়িত। সেখানেই শান্তি-শৃঙ্খলা ফেরাতে প্রায় ৫৩ বছর ধরে কালীপুজো করে আসছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। জানা যায় এই কালী মায়ের রূপ অনুসারে মায়ের নামকরণ হয়েছিল ডাকাত কালী। এলাকায় ডাকাত কালী নামেই পরিচিত এই পুজো। পরবর্তীতে এই পুজোর আয়োজক ঝংকার ক্লাবের না মানুসারে তা ঝংকার কালী নামে বিখ্যাত হয়ে ওঠে।
advertisement
তবে এই পুজোয় বলির প্রথা থাকলেও দেওয়া হয় না পাঁঠাবলি। বদলে এখানে আখ, কুমড়ো, কলাবলি দেওয়া হয়। এখানে দেবীকে পুজোর ভোগ হিসেবে দেওয়া হয় খিচুড়ি, পোলাও, পাঁচ রকমের ভাজা, পায়েস, সুজি, বিভিন্ন মিষ্টি সহ ফল। বহু মানুষ আসে এই পুজো দেখতে। অনেকে দেবীর কাছে মানত করেন। পুজোর একদিন পর অনুষ্ঠিত হয় ফুলিয়ার কালীপুজো মেলা। তবে উদ্যোক্তারা জানান এ বছর তাঁদের প্রতিমা মেলার শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করবে না।
মৈনাক দেবনাথ