আরও পড়ুন:
জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে ননী হাড়িভাঙা খেলার বহু পুরনো একটি রীতি রয়েছে। তবে সাধারণত আমাদের রাজ্যের সেই খেলা খুব একটা দেখা যায় না।তবে এই খেলার প্রথা রয়েছে মহারাষ্ট্র গুজরাট ইত্যাদি রাজ্যে। তবে আমাদের রাজ্যে ও এখন এই খেলার প্রচলন বাড়ছে ধীরে ধীরে। মূলত ২০ থেকে ২২ ফুট উচ্চতায় তিনটি ননী অথবা মাখনের হাড়ি বেঁধে রাখা হয়। এরপর এক একটি দল এসে প্রত্যেকের কাঁধের উপরে ভর করে গড়ে তোলেন একটি মানব পিরামিড।
advertisement
আরও পড়ুন: খালি পেটে দু’কোয়া রসুন চিবিয়ে খান! সঙ্গে এক গ্লাস উষ্ণ গরম জল! উপকার জানলে চমকে যাবেন
এবং সর্ব উচ্চতায় যেই মানুষটি ওঠেন সেই নারকেল দিয়ে সেই মাটির হাঁড়ি ভেঙে ননী বার করেন। এই প্রথায় চলে আসছি যুগ যুগান্তর ধরে। এই ননী হাড়িভাঙা খেলা দেখতে এদিন ভিড় জমান আশেপাশের স্থানীয় বাসিন্দারা। শ্রীকৃষ্ণের অত্যন্ত প্রিয় খাদ্য ছিল এই ননী অথবা মাখন। প্রথা অনুযায়ী রীতি মেনেই যুগ যুগান্তর ধরে এই খেলা প্রচলিত হয়ে আসছে আমাদের দেশে।
Mainak Debnath