সূত্র মারফত জানা যায় যেহেতু প্রথম সন্তানের বয়সের সাথে সদ্যোজাত শিশুর বিস্তর তফাৎ হওয়ার কারণেই ওই প্রসূতি তার সদ্যোজাত ও সন্তানকে বাধ্য হয়ে অন্য পরিবারের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিলেন। এই খবর জানাজানি হতেই স্থানীয় আশা কর্মী খবর দেন আনুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শম্পা বিশ্বাসকে।
আরও পড়ুনঃ মুখ্যমন্ত্রীর ৬০ হাজার টাকা অনুদান ঘোষণায় খুশি একাধিক পূজা কমিটি
advertisement
এবং তার তৎপরতাতেই ওই শিশুটিকে উদ্ধার করে প্রশাসনের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে সূত্রের খবর। যদিও হাসপাতাল সুপারকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান এই ধরনের ঘটনা তার জানা নেই হাসপাতালে প্রতিদিন অনেক প্রসূতি ভর্তি হন। প্রতিদিন সঠিক শিশু কি তার মায়ের কাছে তুলে দেওয়া হয় হাসপাতালের থেকে।
আরও পড়ুনঃ ১৭ বছর পর মামলার নিষ্পত্তি! দোষীদের ৮০০ টাকা জরিমানা আদালতের!
প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগেই রানাঘাট মহাকুমা হাসপাতাল থেকে বাচ্চা হস্তান্তরের অভিযোগ উঠে আসে। খবর জানাজানি হতেই রীতিমত চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় রানাঘাট মহাকুমার হাসপাতাল চত্বরে। আবারো একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাতে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ওপর।
Mainak Debnath