কথায় বলে, নরম, তুলতুলে টেডিকে জড়িয়ে ধরলে আপনি স্মৃতিচারণ করতে পারবেন উপহারদাতার। তবে ফুলের মতো টেডি তো আর শুকিয়ে যায় না। বরং স্মৃতি হয়ে থেকে যায় দীর্ঘদিন। সেই সঙ্গে ধরা থাকে সুখের সব মুহূর্তও। তাই এই দিন টাকে পালন করে থাকেন অনেকেই।
আরও পড়ুন: ভ্যালেন্টাইন্স ডে নিয়ে কী ভাবছে Gen-Z? শুনলে মাথা ঘুরে যাবে
advertisement
তবে বহরমপুর শহরের কলেজ ঘাট এলাকায় পথ চলতি সাধারণ মানুষ থেকে প্রেমিক বা প্রেমিকা তারা কিন্তু উত্তর দিতে পারেননি কেন এই পালন করা হয় এই টেডি ডে। সঠিক জবাব অনেকের কাছেই ছিল অজানা।
তবে জানা গিয়েছে, ভালোবাসার অভিব্যক্তি হিসেবে গণ্য করা হয় টেডি বিয়ারকে।
আরও পড়ুন: মেডিক্যাল অফিসার নিয়োগের বিরাট সুযোগ! জেনে নিন বিস্তারিত
১০ ফেব্রুয়ারি দিনটি টেডি বিয়ার দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এর তাৎপর্য কিন্তু একে অপরে আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরা। আরও বেশি করে ভালবাসা। আর উষ্ণ আলিঙ্গন দুটি মনকে আরও কাছাকাছি এনে দেয়। টেডিও কিন্তু ঠিক তাই। টেডিকেই জড়িয়েই আমাদের আবেগ, ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ। প্রেমের প্রতীক হিসেবে তাই বছর বছর ধরে রয়েছে এই কার্ড, চকোলেট, ফুল, টেডি।
টেডি ডে কেন হয় তা জানেন কি? আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থিয়োডর টেডি রুজভেল্ট পশুহত্যা রুখতে ভল্লুকের আকৃতির একটি পুতুল বানান। সেই বছর তিনি তাঁর ভ্রমণে গিয়েও কোন পশু শিকার করেননি। পশুপ্রেমী থিয়োডর অনুরোধেই প্রতি বছর এই দিনটি টেডি বিয়ার ডে হিসেবে পালন করা হয়।
কৌশিক অধিকারী





