একাদশ শ্রেনী পাঠরত ঐ কন্যার বিবাহের আয়োজন করা হয়েছিল পরিবারের পক্ষ থেকে। আর তার আগেই পুলিশ প্রশাসন নাবালিকার বিয়ের খবর পেতেই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সিনি আধিকারিক দের নিয়ে মঙ্গলবার ঐ নাবালিকা কন্যার বাড়িতে হানা দিয়েছিল পুলিশ প্রশাসন। বড়ঞা থানার যুগসাড়া গ্ৰামে গিয়ে ঐ নাবালিকা কন্যার অভিভাবকদের নাবালিকা কন্যার বিয়ের ঝুঁকি পূর্ণ দিক ও আইনগত দিক অবগত করে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ টানা ৫ দিনের মরণপণ লড়াই! সাপে কামড়ানো শিশুকে বাঁচালেন চিকিৎসকরা
ঐ কন্যার পিতা ও মাতার কাছে মুচলেকা লিখিয়ে কন্যার পড়াশোনা অব্যহত রাখার নির্দেশ দেওয়া পুলিশ প্রশাসন এর পক্ষ থেকে। আঠারো বছর না হলে নাবালিকার বিয়ে দিলে কি কি সমস্যা হতে পারে তাও বোঝানো হয় পরিবার কে।
আরও পড়ুনঃ মূল্যবৃদ্ধির আঁচে পুড়ছে মিড ডে মিল! পড়ুয়ারাই বাড়ি থেকে আনছে শাকসবজি
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে কন্যাশ্রী সহ একাধিক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে নাবালিকার বিয়ে রদে। কিন্তু বর্তমানে গ্রামীন এলাকায় নাবালিকার বিয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করে। প্রশাসনিক স্তরে তা খবর পেলেই নাবালিকার বিয়ে রদ করা হয়। যা ফের একবার নাবালিকার বিয়ে রদ করা হল মুর্শিদাবাদ জেলাতে।
KOUSHIK ADHIKARY