Murshidabad: মূল্যবৃদ্ধির আঁচে পুড়ছে মিড ডে মিল! পড়ুয়ারাই বাড়ি থেকে আনছে শাকসবজি

Last Updated:

পরিসংখ্যান বলছে গত জুন মাসে দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে ৯.১%। বার বার বেড়েছে জ্বালানি তেল থেকে ভোজ্য তেলের মূল্য। বেড়েছে চাল ডাল থেকে মাছ ডিম সবকিছুর দাম।

+
title=

#হরিহরপাড়াঃ পরিসংখ্যান বলছে গত জুন মাসে দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে ৯.১%। বার বার বেড়েছে জ্বালানি তেল থেকে ভোজ্য তেলের মূল্য। বেড়েছে চাল ডাল থেকে মাছ ডিম সবকিছুর দাম। কার্যত দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধির জেরে মধ্যবিত্তের হেঁশেলে আগুন জ্বলছে। এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির আগুন থেকে বাদ যায়নি মিড ডে মিলের রান্নঘরও। কোপ পড়েছে প্রাথমিক পড়ুয়ার পেটের খাবারেও। দাম বৃদ্ধি হয়েছে ডিমের, ফলে স্কুলে ছাত্র ও ছাত্রীরা নিয়ে এল শাক সবজি। দেশের কয়েক কোটি দরিদ্র শিশুর আংশিক পুষ্টির ব্যবস্থা করতে ও স্কুলছুটের সংখ্যা কমাতে ১৯৯৫ সালে মিড ডে মিল চালু করেছিল সরকার। যদিও ষাটের দশকেই তামিলনাডুতে স্কুলে স্কুলে খাবারের ব্যবস্থা করেছিল সে রাজ্যের সরকার। চালুর প্রথম থেকেই খাবারের মান নিয়ে বিতর্ক থাকলেও প্রকল্প কখনো বন্ধ হয়নি।
বর্তমানে মিড ডে মিলে বরাদ্দ রয়েছে সরকারি হিসেবে ছাত্র পিছু ৪ টাকা ৯৮ পয়সা। কিন্তু মূল্যবৃদ্ধির বাজারে এই বরাদ্দ নিয়েই শুরু হয়েছে সমস্যা। এই টাকায় দুপুরের খাবার দিতে হিমশিম খাচ্ছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষকরা। শিশুদের পুষ্টির কথা ভেবে বাধ্য হয়ে বিকল্প ব্যবস্থা নিয়েছে অনেক স্কুল। এরকমই একটি স্কুল হল মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ার ট্যাংরামারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুল কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পড়ুয়ারা নিজের ঘরের থেকেই নিয়ে আসছে সবুজ শাকপাতা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ খবর পেয়েই নাবালিকার বিয়ে রদ করল প্রশাসন
ওই স্কুলের মিড ডে মিলের কর্মী নীলিমা বিবি জানালেন, তরকারির দাম খুব বেড়ে যাওয়ায় পড়ুয়ারা নিজেরাই এলাকায় পাওয়া যায় এমন সবুজ শাকপাতা আনছে। আর সেই শাক দিয়েই খাবার রান্না করে দেওয়া হচ্ছে।এইভাবে পুষ্টির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্যবহার করা হচ্ছে স্কুলের নিজস্ব জায়গায় চাষ করা শাক সবজিও। প্রধান শিক্ষক অসীম অধিকারী জানান এর ফলে স্কুলের শিশুদের মধ্যে ঐক্যের মনোভাব তৈরি হচ্ছে।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ টানা ৫ দিনের মরণপণ লড়াই! সাপে কামড়ানো শিশুকে বাঁচালেন চিকিৎসকরা
এর স্বপক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেছেন, কয়েকজনের বাড়িতে লেবুগাছ আছে। তারা লেবু নিয়ে আসছে। স্কুলের ১৪৭ জন ছাত্রছাত্রী সবাই নিয়মিত স্কুলে আসে। মধ্যাহ্ন ভোজের রুটিনে সপ্তাহে একদিন ডিম খাওয়ানোর কথা থাকলেও এখন তা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার পরিবর্তে মাসে দুদিন ডিম দেওয়া হচ্ছে।
advertisement
KOUSHIK ADHIKARY
view comments
বাংলা খবর/ খবর/মুর্শিদাবাদ/
Murshidabad: মূল্যবৃদ্ধির আঁচে পুড়ছে মিড ডে মিল! পড়ুয়ারাই বাড়ি থেকে আনছে শাকসবজি
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement