জানা যায়, আলিজা এই ঘড়ি তৈরি করেছিলেন। আগে প্রতি ঘণ্টায় এই ঘড়ি দেখে ঘণ্টা বাজানো হত। আগে দারোয়ান ছিলেন ঘড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য, তবে এখন আর সেই ঘণ্টা বাজে না। নেই দারোয়ান। ফলে অবহেলা অনাদরে পড়ে আছে দক্ষিণ দরজার ঘণ্টা। যদিও জেলা প্রশাসন উদ্যোগী হয়েছেন নতুন করে আবার ঘন্টা তৈরি করা হবে, ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা হবে ঘণ্টাঘরের।
advertisement
আরও পড়ুন : বহরমপুরের স্কুলেই 'শ্লীলতাহানি' পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীদের, অভিযুক্ত করণিক
১৭০০ শতাব্দী থেকে ইংরেজ শাসনের আগে পর্যন্ত সুবা বাংলা, বিহার ও ওড়িশার রাজধানী ছিল মুর্শিদাবাদ শহর৷ এখানে রাজত্ব করতেন নবাবরা ৷এখানকার নবাব হুমায়ুন জা ইউরোপীয় স্থপতি দিয়ে এই প্রাসাদ বানান৷ হাজারদুয়ারি ঢোকার অদূরেই দক্ষিণ দিকে অবস্থিত এই ঘণ্টাঘর। যা দক্ষিণ দরজার ঘণ্টা হিসেবেই পরিচিত।
আরও পড়ুন : গৃহবধূ থেকে ভারোত্তোলনে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন, হাওড়ার সন্তোষী আজ দৃষ্টান্ত
হাজারদুয়ারী প্রবেশের আগেই আছে দক্ষিণ দরজা। দক্ষিণ অভিমুখে আছে ঘণ্টা। আগে ঘড়ি দেখে সেই ঘণ্টা বাজানো হত। কিন্তু কালের নিয়মে আজকে ঘণ্টা বন্ধ, অবহেলা অনাদরে পড়ে আছে।