পুরসভার পক্ষ থেকে এখনও কোনও পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে পুজোর সময়েও দুর্ভোগের মধ্যে থাকতে হবে দুই ওয়ার্ডের একাধিক এলাকার বাসিন্দাদের। দীর্ঘ দিন বৃষ্টির জল আবদ্ধ হয়ে থাকায় দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে এলাকা জুড়ে। চর্মরোগ একদিকে যেমন ছড়ানোর আশঙ্কা পাশাপাশি আবদ্ধ জল থেকে মশা মাছির উপদ্রব বাড়ছে এলাকায়। ডেঙ্গির আঁতুরঘর প্রায় হয়ে উঠেছে জলমগ্ন শহরের এলাকাগুলি। তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মনীষা সাহা মন্ডল বলেন, আমার ওয়ার্ডের একাধিক এলাকা এখনও জলমগ্ন। পানীয় জলের পাম্প ডুবে রয়েছে। জলমগ্ন এলাকায় পানীয় জলেরও সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন- অরিজিৎ সিং কত টাকা নেন ‘বিয়ে’-তে গান গাইতে? চমকে যাবেন টাকার অঙ্ক শুনলে
আরও পড়ুন-অকালে চলে গেলেন সলমনের কাছের মানুষ, পুজোর মরশুমে শোকের ছায়া বিনোদন জগতে
যদিও ইংরেজবাজার পুরসভার পক্ষ থেকে ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার জমা জল নিকাশের জন্য একাধিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তেলিপুকুর, ডকপুকুর, জগন্নাথ কলোনির বাসিন্দাদের নাকাল অবস্থা। এলাকার জল নিষ্কাশনের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে শুক্রবার দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করেন ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, কাউন্সিলর গৌতম দাস, প্রসেনজিৎ ঘোষ-সহ পুর আধিকারিকরা।
চেয়ার মানে কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন, যে সমস্ত এলাকাগুলিতে জল জমে রয়েছে পরিদর্শন করা হয়েছে। দ্রুত বিকল্প ব্যবস্থা করে জল নিকাশি তৈরি হবে। একটি কালভার্টের সমস্যা রয়েছে সেটিরও সমাধান করা হবে দ্রুত এদিন ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন পুরপ্রধান। বৃষ্টিতে বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। রেল লাইনের ধারে কিছু জলাশয় রয়েছে সেগুলোতেও জল জমেছে। জাহাজ ফিল্ডের জল ঢুকেছে বিভিন্ন এলাকায়। সেই জল নিষ্কাশনের জন্য পুরসভার পক্ষ থেকে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। একটি কালভার্টের সমস্যা রয়েছে সেটিকেও ঠিক করার উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে পুরসভার পক্ষ থেকে।
হরষিত সিংহ