আগামীতে সমস্ত বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এমনকি মেডিকেল কলেজেও এই ডিভাইস বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে জেলা পুলিশের। স্বর্ণ ব্যবসায়ী সত্যজিৎ কর্মকার বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে এই আধুনিক ডিভাইস বসানো হচ্ছে। আমাদেরকে ডেমো দেখানো হয়েছে। নতুন এই যন্ত্রে আশা করছি অনেকটাই সুবিধা হবে আমাদের। জেলা পুলিশের উদ্যোগে মূলত তৈরি করা হয়েছে এই অ্যালার্ম ডিভাইস। যেটি সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকার থানা থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোর আগেই দক্ষিণবঙ্গে দুর্যোগ! সোম থেকে টানা ৪ দিন প্রবল বৃষ্টি হতে পারে বহু জেলায়
জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব বলেন, অপরাধ দমনে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে আমরা কিছু সফটওয়্যার ডেভলপ করেছি। এর মাধ্যমে অতি দ্রুত অপরাধ দমন সম্ভব হবে আশা করছি। মূল যন্ত্রটি থাকবে বিভিন্ন সোনার দোকানে। কোনরকম অপরাধ সংগঠিত হলেই দোকানে সুইচ টিপে সরাসরি এই অ্যালার্ম ডিভাইসের মাধ্যমে নিজেদের বিপদের কথা থানায় জানাতে পারবেন। এমনকি অ্যালামের সঙ্গে ফোন কল ঢুকবে। কোন এলাকায় কোন দোকান থেকে এই অ্যালার্ম আসছে সেই বিষয়টিও জানতে পারবে কর্তব্যরত পুলিশ কর্তারা।
হরষিত সিংহ