প্রতিটি পুরসভা গুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এই মর্মে। বড় বড় ভবন আবাসন ও বিভিন্ন বাড়িতে বৃষ্টির যে জল জমা হয় তা বিশেষ পদ্ধতিতে পাইপের মাধ্যমে মাটির নিচে পাঠানো হবে। এমনকি শহরে ব্যবহৃত যে জল ড্রেনের মাধ্যমে বিভিন্ন নদী খাল বিলে ফেলা হয় সেগুলিকেও মাটির নিচে পাঠানো হবে। তার জন্য ড্রেনের পাশেই তৈরি করা হবে চৌবাচ্চা সেই চৌবাচ্চার মাধ্যমে জলগুলিকে মাটির নিচে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। মালদহ ইংরেজবাজার পুরসভা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে এই নির্দেশিকা পেয়েছে। আগামী নির্দেশ পেলেই পুরসভার পক্ষ থেকে এই কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী।
advertisement
আরও পড়ুন: শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্কে এবার দেখা যাবে সিংহ, জিরাফ! পুজোর আগে বিরাট চমক!
আরও পড়ুন:
শুধু তাই নয়, পরিবেশ পরিচ্ছন্ন ও ভারসাম্য সঠিক রাখতে বৃক্ষরোপনের ওপরেও জোর দেওয়ার বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্র সরকার। বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে শহরের পথবাতি ও বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের পরিবর্তে সোলার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। বৃষ্টির জল বা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত নোংরা জল পুনরায় মাটির নিচে পাঠাতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই উপকার হবে সমাজের। পরিসংখ্যান বলছে ক্রমশ ভূগর্ভস্থ জল অনেকটাই নিচে নেমে গিয়েছে। আগামীতে এই সংকট আরো বৃদ্ধি পাবে। আগামী প্রজন্ম যাতে সমস্যায় না পড়ে তার জন্যই আগাম চিন্তা ভাবনা প্রশাসনের। ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ন চৌধুরী বলেন, আগামী নির্দেশিকা পেলেই আমরা কাজ শুরু করব। অভিনব এই পরিকল্পনা। বৃষ্টির জল সরাসরি মাটির নিচে পাঠাতে পারলে শহরের বিভিন্ন এলাকায় জল জমার সমস্যা দূর হবে। এছাড়াও ভূগর্ভস্থ জলের স্তর ঠিক থাকবে।
হরষিত সিংহ





